প্রতিপক্ষদের নিয়ে জোট গড়েছে বিরোধীরা, বাংলায় এসে তীক্ষ্ণ বাণ হানলেন স্মৃতি
প্রতিপক্ষদের সঙ্গে জোট গড়েছে বিরোধীরা। বাংলায় এসে এবার মোদী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি হানলেন তীক্ষ্ণ বাণ। তিনি বলেন, এই জোটের কোনও লক্ষ্য নেই মোদী বিরোধিতা ছাড়া।
প্রতিপক্ষদের সঙ্গে জোট গড়েছে বিরোধীরা। বাংলায় এসে এবার মোদী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি হানলেন তীক্ষ্ণ বাণ। তিনি বলেন, এই জোটের কোনও লক্ষ্য নেই মোদী বিরোধিতা ছাড়া। শুধু মোদী বিরোধিতার জন্যই জোট গড়ে দেশবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করছে বিরোধীরা। এই বিরোধী জোটের কোনও ভবিষ্যৎ নেই।
তিনি বলেন, যারা এতদিন পরস্পর পরস্পরের শত্রু ছিল, যাদের মতের কোনও মিল নেই, তারা এখন এক মঞ্চে মিলিত হয়েছে। জনতার উদ্দেশ্যে তাঁর বার্তা, তাহলেই বুঝুন এই জোটের ভবিষ্যৎ কী হতে চলেছে। আমি নিশ্চিত জোট পরাস্ত হবে, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিই বানাবে সরকার।
[আরও পড়ুন: 'রাহুল ফেল করেছেন, তাই এন্ট্রি প্রিয়াঙ্কার', কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির]
স্মৃতি ইরানির কথায়, কেন্দ্রে মোদীজির নেতৃত্বেই নতুন সরকার গড়তে চলেছেন তাঁরা। যাঁরা ভোটের আগেই ভয় পেয়ে গিয়েছে, তাঁদের সঙ্গে আবার কীসের লড়াই। তিনি বলেন, মোদীজির ভয়েই একমঞ্চে জড়ো হয়েছে সবাই। ওই ভয়েই জোট ভেস্তে যাবে। এখন থেকেই প্রধানমন্ত্রিত্বের দাবিদার নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে বিতর্ক।
[আরও পড়ুন: মায়া না মমতা! কাকে চান প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে, কৌশলী উত্তরে মাত করলেন অখিলেশ]
এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে সরাসরি নিশানা করে স্মৃতি ইরানি বলেন, বাংলায় ভালো নেই মানুষ। বাংলার মানুষ এই সরকারকে শুধু তোলাবাজি ট্যাক্স দিতে দিতেই শেষ। দিদিকে চাঁছাছোলা আক্রমণ করে তিনি বলেন, বাংলার মানুষের দুর্দশা চলছেই। তোলাবাজি দিতে দিতে শেষ বাংলা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেন, দিদি ভয় পেয়ে গিয়েছেন, তা না হলে বিজেপির যাত্রায় এত ভয় কেন, কেন বিজেপির জনসভা নিয়ে এত আপত্তি।