পশ্চিমবঙ্গের নাম পরিবর্তনে কেন্দ্রের আচরণ নিয়ে সরব মন্ত্রীরা! রথযাত্রার মঞ্চ থেকে দিলেন বার্তা
পশ্চিমবঙ্গের নাম পরিবর্তন সম্পর্কে কেন্দ্রের ভূমিকা নিয়ে সরব রাজ্যের মন্ত্রীরা।
পশ্চিমবঙ্গের
নাম
পরিবর্তন
সম্পর্কে
কেন্দ্রের
ভূমিকা
নিয়ে
সরব
রাজ্যের
মন্ত্রীরা।
বাংলার
সংস্কৃতি,
বাংলার
কৃষ্টি
নিয়ে
বাংলাপ
মানুষের
যে
ভাবাবেগ
রয়েছে
তা
প্রধানমন্ত্রী
কিংবা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
ভাবনার
বাইরে
বলে
মন্তব্য
করেছেন
কলকাতার
মেয়র
তথা
পুরমন্ত্রী
ফিরহাদ
হাকিম।
কেন্দ্র
যে
প্রস্তাব
মানবে
না,
তা
আগে
থেকেই
জানা
ছিল
বলে
মন্তব্য
করেছেন
সুব্রত
মুখোপাধ্যায়।
ফিরহাদ হাকিম
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ও
কেন্দ্রের
আচরণের
বিরোধিতা
করেছেন।
সরাসরি
চিঠি
দিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রীকে,
যে
আপনি
বাংলার
মানুষের
ভাবাবেগকে
এই
ভাবে
অপমান
করতে
পারেন
না।
আসলে
বাংলার
সংস্কৃতি,
বাংলার
কৃষ্টি,
বাংলার
ভাবাবেগ
মানুষের
সেটা
প্রধানমন্ত্রী
বা
এখন
যিনি
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আছেন,
তাঁদের
ভাবনার
বাইরের।
কারণ
তারা
কখনও
রবীন্দ্রনাথ
পড়েননি
বা
নজরুল
ইসলাম
পড়েননি
বা
জানেন
না।
বাংলার
মাটি
বাংলার
জল,
বাংলার
বায়ু
বাংলার
স্থল,
পুণ্য
হোক
পুণ্য
হোক,
পুণ্য
হোক
হে
ভগবান।
এই
যে
বাংলার
ভাবাবেগ
সেটা
উপলব্দি
করার
মতো
ক্ষমতা
তাদের
নেই।
কারণ
তারা
সাম্প্রদায়িকতায়
বিমূঢ়
হয়ে
রয়েছেন,
তারা
হত্যা
লিলায়
বিমূঢ়
হয়ে
রয়েছেন।
তারা
বাংলার
কৃষ্টি,
বাংলার
সৃষ্টি
সম্পর্কে
জানেন
না।
তাই
এই
যে
কাজটা
করছেন
এটা
বাংলার
মানুষকে
অপমান
করছেন।
দ্বিতীয়বার
তো
বিধানসভায়
প্রস্তাব
পাস
করে
পাঠানো
হয়েছে।
বাংলার
মানুষের
আবেগকে
আপনি
সন্মান
দেবেন
না?
বাংলায়
আমরা
বলতে
পারবো
না
আমরা
বাংলার
মানুষ?
আমাদের
বলতে
হবে
এটা
গুজরাট?
এটা
মহারাষ্ট্র?
বলতে
হবে
এটা
যেখানে
সাম্প্রদায়িক
দাঙ্গা
হয়,
সেই
রাজ্য?
বাংলার
মাটিতে
আমরা
বলতে
পারবো
না
এটা
রবীন্দ্রনাথের
মাটি,
এটা
নজরুলের
মাটি,
এটা
শ্রী
শ্রী
রামকৃষ্ণের
মাটি,
এটা
বিবেকানন্দের
মাটি
বলার
অধিকার
আমার
থাকবে
না?
এটা
নিয়ে
বাংলার
অপমান
হচ্ছে।
সুব্রত মুখোপাধ্যায়
কেন্দ্র
তো
আমাদের
কোনও
অনুরোধ,
যা
মানুষের
জন্যে
তা
মানে
না।
এক্ষেত্রেও
মানবে
না
তা
আগে
থাকতেই
আমাদের
জানা
ছিল।
তবুও
ভেবেছিলাম
যদি
মানুষের
কথা
ভেবে
তারা
সমস্ত
পার্টি
একসঙ্গে
মিলে
যে
সিদ্ধান্ত
বিধানসভায়
নেওয়া
হয়েছে
তাকে
এই
ভাবে
উড়িয়ে
দেওয়া
গণতন্ত্রের
পক্ষে
বা
এই
দেশের
পক্ষে
মঙ্গল
নয়।
এটা
অত্যন্ত
খারাপ
হয়েছে।
এখন
কী
করা
হবে
বলতে
পারবো
না।
তবে
এই
ভাবে
সংকীর্ণ
রাজনীতির
আমরা
সম্পূর্ণ
বিরোধী।
কারণ
এটা
কোনও
দলের
সিদ্ধান্ত
ছিল
না।
এটা
বিধানসভার
সর্বদলীয়
একটা
সিদ্ধান্ত
ছিল।
এই
সিদ্ধান্তকে
অবজ্ঞা
করা
মানে
বাংলার
১০
কোটি
মানুষকে
অবমাননা
করা।
আমরা
এর
ঘৃণা
করি
আর
এর
প্রতিবাদ
করি।
সুজিত বসু
এটা সর্বসম্মত ভাবে বিধানসভা থেকে সিদ্ধান্ত করে পাঠানো হয়েছে। খারিজটা তারা করেছেন, এটা বাংলার মানুষকে অপমান করেছেন। আমি দেখছি, কেন্দ্র সরকার বাংলার যে কোনও ব্যাপারে সে ডেভেলপমেন্ট হোক বা যে কোনও ব্যাপার হোক, যখন পাঠানো হচ্ছে তখন তারা আপত্তি করছে। এটা ঠিক না এতগুলো মানুষের সন্মান আছে, রাজ্যের একটা সন্মান আছে। অন্য রাজ্যের ক্ষেত্রে তো হয় না। আমাদের রাজ্যের প্রতি দেখছি দিল্লির সরকার বঞ্চনা করছে। এটা ঠিক নয়।