‘উৎসবের থেকে জীবন দামী’, দর্শকবিহীন পুজোর বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের
‘উৎসবের থেকে জীবন দামী’, দর্শকবিহীন পুজোর বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের
করোনা
কাঁটায়
তটস্থ
রাজ্য
তথা
দেশবাসী।
এদিকে
ওনাম
উৎসবের
পরেই
কার্যত
করোনা
জোয়ার
দেখা
গেছে
গোটা
কেরলে।
আর
সে
কথা
মাথায়
রেখেই
আসন্ন
দুর্গাপুজো
নিয়ে
রাজ্য
প্রশাসনকে
একাধিকবার
সতর্ক
করতে
দেখা
গেছে
বিশিষ্ট
চিকিৎসক
তথা
বিশেষজ্ঞ
মহলের
একটা
বড়
অংশকে।
কিন্তু
তার
মাঝেই
কলকাতা
সহ
গোটা
বাংলা
জুড়েই
মহাসমারোহে
চলছে
দুর্গাপুজোর
প্রস্তুতি।
কিন্তু
পুজোর
আবহেই
খানিক
মানবিক
অবস্থান
নিয়ে
স্রোতের
বিপরীতে
হাঁটতে
দেখা
গেল
কলকাতার
অন্যতম
শ্রেষ্ঠ
দুর্গোৎসব
কমিটি
সন্তোষ
মিত্র
স্কোয়ারের
পুজো
উদ্যোক্তাদের।
তাঁর নয়া সিদ্ধান্তে করোনা আবহে পুজো হলেও এবারে স্থানীয় বাসিন্দা ছাড়া বাইরের দর্শকদের জন্য বন্ধই থাকছে সন্তোষমিত্র স্কোয়ায়ের মণ্ডপের দরজা। গতকালই এই সংক্রান্ত একটি প্রেস বিবৃতি জারি করা হয় সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো কমিটির তরফে। ওই বিবৃতিতেই স্পষ্ট বলা হয়েছে ,'মানুষের জীবনের থেকে কোনও ভাবেই উৎসবের মূল্য বেশি হতে পারে না।’ পুজোর আবহে কলকাতার করোনা মহামারি যাতে অতিমারির দিকে না এগোয় তাই এই বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান উদ্যোক্তারা।
অন্যদিকে গত বছর এই পুজো মণ্ডপেই দুর্গার গায়ে উঠেছিল সোনার শাড়ি। ছিল বিশালাকার রথ। যা দেখতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষের ভিড় রীতিমতো উপচে পড়েছিল পুজোর চারদিন। এদিকে এবছরে সন্তোষমিত্র স্কোয়ার তথা লেবুতলার মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে বদ্রীনাথ মন্দিরের আদলে। প্রতিমা তৈরি করছেন শিল্পী মিন্টু পাল। কিন্তু এবছর এসবই চাক্ষুস দেখার সুযোগ পাবেন শুধুই পাড়ার বাসিন্দারা। যদিও করোনাকালে পুজোর স্বাদে যাতে ভাটা না পরে তাই ভার্চুয়ালি পুজো দেখার ব্যবস্থা করেছেন উদ্যোক্তারা। এমনকী তৈরি হয়েছে নতুন স্লোগান এবারের পুজো 'হেঁটে নয় নেটে দেখুন’।
লাদাখ আর কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ, বেজিংকে ফের স্মরণ করিয়ে কড়া বার্তা ভারতের