রসগোল্লা দিবসে ইতিকথা! কোন পথে যাত্রা নবীনচন্দ্রের
নেহরুর জন্মদিনেই বাংলার রসগোল্লা দিবস। বলা ভাল প্রথম বর্ষপূর্তি। একবছর আগে এই দিনটিতে প্রতিবেশী ওড়িশাকে হারিয়ে রসগোল্লার জিআই ছিনিয়ে নিয়েছিল বাংলা। দিনটিকে বিজয়া সম্মিলনী হিসেবে উদযাপন করতে চলেছে
নেহরুর জন্মদিনেই বাংলার রসগোল্লা দিবস। বলা ভাল প্রথম বর্ষপূর্তি। একবছর আগে এই দিনটিতে প্রতিবেশী ওড়িশাকে হারিয়ে রসগোল্লার জিআই ছিনিয়ে নিয়েছিল বাংলা। দিনটিকে বিজয়া সম্মিলনী হিসেবে উদযাপন করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
|
খুশি মুখ্যমন্ত্রী, সবাইকে আমন্ত্রণ
গতবছরের দিনটিকে স্মরণ করতে চান মুখ্যমন্ত্রী। ট্যুইটার পোস্টে সবাইকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
|
ডেরেকের বাড়িতে মিষ্টি সকাল
তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েনের বাড়ির সকালটা ছিল মিষ্টি।
রসগোল্লা দিবসে নিউটাউনে অনুষ্ঠান
রসগোল্লা দিবস উপলক্ষে নিউটাউনের ইকো পার্কে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তাতে হাজির থাকার কথা রয়েছে সমাজের বিশিষ্ট অংশের মানুষজনের।
আমন্ত্রিত রসগোল্লা প্রস্তুতকারকরাও
শুধু সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষরাই নন, অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত রাজ্যের বিখ্যাত রসগোল্লা প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলিও। বিভিন্ন সংস্থাকে নিয়ে প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়েছে।
রসগোল্লার আগেই 'মিষ্টি' ছিল বাংলা
নবীনচন্দ্র দাসকে রসগোল্লার আবিষ্কারক ধরে নেওয়া হলেও পাশাপাশি বাংলার মিষ্টির ইতিহাসে অনেকের নামই উল্লেখযোগ্য। বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের প্রকাশিত বইয়ের রয়েছে রসগোল্লার কথা। যা নবীনচন্দ্র দাসের আগেকার সময়ের। রয়েছে হারাধন ময়রার কথা। রানাঘাটের কথা উঠে এসেছে বারবার। সে রায়চৌধুরী জমিদারদের জন্যই হোক কিংবা কেশবচন্দ্র সেন। রসগোল্লা কিংবা রানাঘাটের কথা উঠে এসেছে বইয়ের পাতায়।
রসগোল্লা নিয়ে রানাঘাটের পাশাপাশি এসেছে শান্তিপুরের কথাও। সেখানকার চিনি ব্যবসায়ী রামকৃষ্ণ ইন্দ্র কলকাতায় এসে কুমারটুলি এলাকায় মিষ্টির ব্যবসা শুরু করেছিলেন। তাঁর পরবর্তী পর্যায়ে পরিবারের সদস্যরা ব্যবসা এগিয়ে নিয়ে যান। জানা যায়, এই পরিবারের হাতে রসগোল্লা তৈরি শিখেছিলেন নবীনচন্দ্র দাস।