মিলছে না 'হিসেব'! ফের তলবে ইডির দফতরে রত্না
তলবের জেরে সল্টলেকে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন প্রাক্তন মেয়র পত্নী রত্না চট্টোপাধ্যায়।
তলবের জেরে সল্টলেকে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন প্রাক্তন মেয়র পত্নী রত্না চট্টোপাধ্যায়। সূত্রের খবর অনুযায়ী, দিন কয়েক আগে বান্ধবী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে ইডি দফতরে গিয়েছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়। তখন জিজ্ঞাসাবাদে রত্না চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বেশ কিছু তথ্য দেন তাঁরা। সেই তথ্যকে সামনে রেখে রত্নাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মিলিয়ে দেখতে চান ইডির আধিকারিকরা। সেইজন্যই এই তলব বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, তলবে জেরে ইডির দফতরে গিয়েছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী বৈশাখী। সেই সময় তিনি বলেছিলেন, স্বামী শোভন চট্টোপাধ্যায়কে না জানিয়েই বেশ কিছু ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করেছিলেন রত্না। বেনামী সম্পত্তির অভিযোগও তিনি করেছিলেন বলে অভিযোগ। উঠে এসেছিল একটি নতুন কোম্পানির নাম। বৈশাখীর বয়ান রেকর্ড করা হয়েছিল। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন রত্না।
নতুন
পাওয়া
তথ্য
খতিয়ে
দেখে
রত্না
চট্টোপাধ্যায়ের
এদিনের
বয়ান
রেকর্ড
করা
হয়
বলে
জানা
গিয়েছে।
ইডি
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
বৈশাখী
বন্দ্যোপাধ্যায়
কিংবা
শোভন
চট্টোপাধ্যায়
যেসব
নতুন
তথ্যের
সন্ধান
দিয়েছিলেন,
তা
এর
আগে
রত্না
চট্টোপাধ্যায়
দেননি।
এর
আগে
নারদ
তদন্তে
ভুয়ো
তথ্য
জমা
দেওয়ার
অভিযোগ
উঠেছিল
রত্না
চট্টোপাধ্যায়ের
বিরুদ্ধে।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
মেয়র
পত্মী
রত্না
চট্টোপাধ্যায়ের
দেওয়া
তথ্যে
সন্তুষ্ট
ছিলনা
ইডি।
জমা
দেওয়া
তথ্য
খতিয়ে
দেখার
জন্য
ইডির
তরফে
তা
আয়কর
বিভাগের
কাছে
পাঠানো
হয়েছে।
তবে
বিষয়টি
নিয়ে
প্রতিক্রিয়া
দিতে
গিয়ে
রত্না
চট্টোপাধ্যায়
জানিয়েছিলেন,
আয়কর
দফতর
চাইলে
তদন্ত
করে
দেখতেই
পারে।
নারদ
তদন্ত।
তদন্তের
মধ্যেই
পারিবারিক
গোলযোগ।
সেটা
নিয়ে
শুনানি
চলছে
আদালতে।
আবার
নারদ
নিয়ে
তদন্ত
চালাচ্ছে
কেন্দ্রীয়
সংস্থাগুলিও।
ইডি
সূত্রে
খবর,
রত্না
চট্টোপাধ্যায়
যে
সব
কাগজপত্র
জমা
দিয়েছেন,
তাতে
লোন
দেওয়া
নেওয়ার
তথ্য
পাওয়া
যাচ্ছে।
ইডির
মনে
হয়েছে,
ভুয়ো
সংস্থা
খুলে
টাকা
লেনদেন
দেখিয়ে,
কালো
টাকা
সাদা
করা
হয়েছে।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী
জমা
দেওয়া
তথ্যে
গিফট
ডিডও
পাওয়া
গিয়েছে।
পুরো
বিষয়টিতে
টাকা
নয়ছয়
হয়েছে
বলে
অনুমান
ইডির।
ফলে
বিষয়টি
নিয়ে
তদন্তের
জন্য
আয়কর
বিভাগকে
জানিয়েছে
ইডি।