বাংলায় সাত দফায় ভোট কেন, ব্যাখ্যা দিলেন নির্বাচন কমিশনের পুলিশ পর্যবেক্ষক
অন্ধ্রপ্রদেশ-তেলেঙ্গানা-তামিলনাড়ুতে ভোট হচ্ছে এক দফায়, অথচ পশ্চিমবঙ্গে ভোট হচ্ছে সাত দফায়। কেন? এই প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিলেন রাজ্যের বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক।
অন্ধ্রপ্রদেশ-তেলেঙ্গানা-তামিলনাড়ুতে ভোট হচ্ছে এক দফায়, অথচ পশ্চিমবঙ্গে ভোট হচ্ছে সাত দফায়। কেন? এই প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিলেন রাজ্যের বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক। নির্বাচন কমিশনের নিযুক্ত পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে জানান, পশ্চিমবঙ্গ নানা দিক দিয়ে সমস্যাপ্রবণ রাজ্য। সেই কারণেই এই রাজ্যে সাত দফায় ভোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
একইসঙ্গে এদিন রাজ্যের সমস্ত বুথকে অতি স্পর্শকাতর ঘোষণার দাবি খারিজ করে দিয়েছেন রাজ্যের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ পর্যবেক্ষক। তিনি বলেছেনস রাজ্যের সমস্ত বুথ স্পর্শকাতর নয়। একইসঙ্গে তিনি রাজ্যের দাবি নস্যাৎ করেছেন, আবার বিজেপির তরফে যে দাবি করা হয়েছিল, তাও উৎখাত করেছেন।
[আরও পড়ুন: একইদিনে উত্তরবঙ্গে সভা মোদী-মমতার, লোকসভার যুদ্ধে যুযুধান দুই পক্ষ সম্মুখসমরে]
উল্লেখ্য,
এক
বছর
আগেই
রাজ্যে
পঞ্চায়েত
নির্বাচন
অনুষ্ঠিত
হয়েছে।
সেই
নির্বাচনের
লাগামহীন
সন্ত্রাস
হয়েছে
বলে
অভিযোগ
ছিল
বিরোধীদের।
জাতীয়
নির্বাচন
কমিশনও
তা
লক্ষ্য
করেছে।
সুষ্ঠু
ও
অবাধ
ভোটের
লক্ষ্যেই
রাজ্যে
সাত
দফায়
ভোটগ্রহণ
করার
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
হয়েছে।
রাজ্যের
আইনশৃঙ্খলা
পরিস্থিতি
বিবেচনা
করেই
কেন্দ্রীয়
বাহিনী
নিয়োগ
করে
রাজ্যে
বোট
হবে।
আগে
যেমন
বিজেপির
তরফে
পঞ্চয়েত
ভোটের
নানা
ক্লিপিংস
তুলে
দেওয়া
হয়েছিল
কমিশনের
হাতে।
[আরও পড়ুন:২০১৯ লোকসভায় উত্তরপ্রদেশে কার দখলে কটি আসন, সমীক্ষার ফলে স্পষ্ট হল আভাস ]
তেমনই এদিনি বুদ্ধিজীবীদের পক্ষ থেকে কমিশনে পাল্টা নালিশ জানানো হয় বাংলাকে অপমান করা হচ্ছে বলে। নির্বাচন কমিশনে যে ছবি তুলে ধরা হয়েছে, তা যে সর্বাংশে সত্য নয়, তার দাবিও জানানো হয়। একাংশে হিংসা ঘটতে পারে। কিন্তু পুরো বাংলার পরিস্থিতি এমন নয় যে সাত দফায় নির্বাচন করতে হবে।
[আরও পড়ুন:কোন অপরাধে হিন্দুরা কংগ্রেসকে শাস্তি দেবেন - বিকাশের বুলি ছেড়ে চেনা ছকে ফিরলেন মোদী]