জমায়েত এড়াতে বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করেই বাজারে ভিড় সকাল থেকে
জমায়েত এড়াতে বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করেই বাজারে ভিড় সকাল থেকে
চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ঘর গোছানোর কাজ। তাই সকাল থেকেই ভিড় জমেছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের বাজারগুলোতে। হাতে আর কিছু সময়। তারপরেই লকডাউন হতে চলেছে গোটা রাজ্য। তবে পানীয় জল, ওষুধের দোকান, খাবার, মুদিখানা, সবজি, ফল,মাছ, মাংস, দুধের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় জিনসপত্র পাওয়া যাবে। কিন্তু কে শোনে কার কথা ! আতঙ্কেই ঘর গোছাতে ব্যস্ত একাংশ আমজনতা।
একই গত রোববার জনতা কার্ফুয়ে বন্ধ ছিল সবই। আজ বিকেল ৫টা থেকেও ঘরবন্দি হয়ে পড়বেন। তাই আগামী এক সপ্তার রসদ গোছাতে একটু বেশি তৎপর মানুষ। যদি আগামী কয়েকদিন কিছু পাওয়া না যায় ? সেই প্রশ্নেই এদিন সকাল থেকেই বাজারে বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সবজি কিনতে ভিড় দেখা গিয়েছে সাধারণ মানুষের। শিয়ালদা বাজার, দমদম বাজার, বালিগঞ্জ বাজার এর মত কলকাতার বড় বড় বাজার গুলোতে যেমন সাধারণ মানুষের উপচে পড়া ভিড়। যেমন কলকাতা এবং শহরতলির বিভিন্ন বাজারে ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ার মতো।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এই জমায়েত এড়াতে বারেবারে বিধিনিষেধ জারি করেছে প্রশাসন। শাসনের প্রশাসনের তরফে সতর্কবাণী দিয়ে বলা হয়েছে জমায়েত যাতে এরা সাধারণ মানুষ কারণ জমায় থেকেই সংক্রমণ ছড়াচ্ছে দিকে দিকে। কিন্তু সেই জমায়েত হচ্ছে বারেবার। মাসের বাজার সবজির বাজার নিত্যপ্রয়োজনীয় মুদিখানা বাজার সবেতেই জমায়েত। যা বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াবে না তো ? এই প্রশ্নই এখন দানা বাঁধছে ।