ভয়ঙ্কর 'ফণী' প্রায় সব জেলাতেই! পশ্চিমবঙ্গে আছড়ে পড়ার সময় জানাল আবহাওয়া দফতর
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ফণী পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপর অবস্থান করে উত্তর-উত্তর-পূর্ব দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এদিন দুপুর সাড়ে এগারোটার সময় যার এগিয়ে যাওয়ার বেগ ছিল ঘণ্টায় ১৬ কিমি।
অতি
প্রবল
ঘূর্ণিঝড়
ফণী
পশ্চিম
মধ্য
বঙ্গোপসাগরের
ওপর
অবস্থান
করে
উত্তর-উত্তর-পূর্ব
দিকে
এগিয়ে
যাচ্ছে।
এদিন
দুপুর
সাড়ে
এগারোটার
সময়
যার
এগিয়ে
যাওয়ার
বেগ
ছিল
ঘণ্টায়
১৬
কিমি।
সেই
সময়
কলকাতা
থেকে
তার
দূরত্ব
ছিল
৭৪০
কিমি
এবং
পুরী
থেকে
দূরত্ব
ছিল
৩৬০
কিমি।
শুক্রবার
বিকেলের
মধ্যে
যা
ওড়িশার
গোপালপুর
এবং
চাঁদবালির
মধ্যবর্তী
জায়গায়
আছড়ে
পড়বে
বলে
অনুমান
আবহাওয়া
দফতরের।
পশ্চিমবঙ্গে
যা
শুক্রবার
মধ্যরাত
কিংবা
শনিবার
ভোরে
আছড়ে
পড়বে
বলে
অনুমান
আবহাওয়া
দফতরের।
রাজ্যে ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা
রাজ্যের
প্রতি
আবহাওয়া
দফতরের
সতর্কবার্তায়
বলা
হয়েছে,
ফণীর
প্রভাবে
দক্ষিণবঙ্গের
প্রায়
সর্বত্রই
বৃষ্টি
হবে।
৩
মে,
শুক্রবার
কলকাতা,
উত্তর
ও
দক্ষিণ
২৪
পরগনা,
হাওড়া,
হুগলি,
পূর্ব
ও
পশ্চিম
মেদিনীপুর,
ঝাড়গ্রামে
অতি
ভারী
বৃষ্টিপাত(
২০
সেমির
ওপর)
হতে
পারে।
এছাড়াও
ভারী
বৃষ্টি
হতে
পারে
পুরুলিয়া,
বাঁকুড়া,
পূর্ব
ও
পশ্চিম
বর্ধমান,
বীরভূম,
মুর্শিদাবাদ
ও
নদিয়ায়।
৪
মে,
শনিবার,
উল্লিখিত
জেলাগুলির
কোথাও
কোথাও
ভারী
থেকে
অতি
ভারী(
৭-২০
সেমি)
বৃষ্টিপাত
হতে
পারে।
ভারী
বৃষ্টির
সতর্কবার্তা
দেওয়া
হয়েছে
উত্তরবঙ্গের
জেলাগুলির
জন্যও।
ঝড়ের সতর্কবার্তা
২
মে,
বৃহস্পতিবার
রাজ্যের
উপকূলের
জেলাগুলিতে
হাওড়া
বইতে
পারে
৪০
থেকে
৫০
কিমি
বেগে।
৩
মে
শুক্রবার
হাওয়ার
বেগ
বেড়ে
হতে
পারে
৬০
থেকে
৭০
কিমি
প্রতি
ঘন্টা।
যা
গাঙ্গেয়
পশ্চিমবঙ্গ
জুড়েই
হতে
পারে।
৪
মে,
শনিবার
কোথাও
কোথাও
ঝড়ের
বেগ
হতে
পারে
ঘন্টায়
৯০
থেকে
১০০
কিমি
প্রতি
ঘন্টায়।
ঝড়ের
বেগ
পৌঁছে
যেতে
পারে
ঘণ্টায়
১১৫
কিমি
পর্যন্ত।
রাজ্যে
ফণী
প্রায়
২৪
ঘণ্টা
অবস্থান
করবে।
'ফণী' যাচ্ছে বাংলাদেশেও
ওড়িশা
ও
পশ্চিমবঙ্গে
তাণ্ডব
চালানোর
পর
শক্তি
ক্ষয়
করে
ফণী
ঢুকে
পড়বে
বাংলাদেশে।
শনিবার
বিকেলে
কিংবা
রাতের
দিকে
তা
বাংলাদেশে
প্রবেশ
করবে
বলে
অনুমান
আবহাওয়া
দফতরের।
পর্যটক, মৎস্যজীবী ও বন্দরে সতর্কতা
পশ্চিমবঙ্গ
ও
ওড়িশা
উপকূলে
যাঁরা
মাছ
ধরতে
যান,
তাঁদের
উদ্দেশে
সতর্কবার্তায়
বলা
হয়েছে,
৪
মে
পর্যন্ত
সমুদ্রে
মাছ
ধরতে
না
যেতে।
২
থেকে
৪
মের
মধ্যে
দিঘা,
মন্দারমনি,
তালসারি,
শঙ্করপুর,
বকখালি,
সাগরে
পর্যটকদের
ওপর
নিষেধাজ্ঞা
জারি
করা
হয়েছে।
হুগলি
বন্দরে
সিগন্যাল
নম্বর
ফোর
দেখাতে
বলা
হয়েছে।
সাগরে
সিগন্যাল
নম্বর
টু
দেখাতে
নির্দেশ
দেওয়া
হয়েছে।