বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে মুকুল-কৈলাস! সিবিআই-এর 'টার্গেট' নিয়ে হলফনামা রাজীবের
সুপ্রিম কোর্টে দেওয়া হলফনামায় তাঁর বিরুদ্ধে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের সথা উল্লেখ করেছেন আইপিএস রাজীব কুমার। সূত্রের খবর এমনটাই।
সুপ্রিম কোর্টে দেওয়া হলফনামায় তাঁর বিরুদ্ধে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের সথা উল্লেখ করেছেন আইপিএস রাজীব কুমার। সূত্রের খবর এমনটাই। এই ষড়যন্ত্রে রয়েছেন মুকুল রায় এবং কৈলাস বিজয়বর্গীয়। সেই ষড়যন্ত্রের অঙ্গ হিসেবেই তাঁকে টার্গেট করেছে সিবিআই। জানিয়েছেন রাজীব।
রাজীব কুমারকে গ্রেফতারের আবেদন করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জমা দিয়েছিল সিবিআই। তদন্তে অসহযোগিতার পাশাপাশি রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করেছিল সিবিআই-ও। এরপরেই রাজীব কুমারকে সাতদিন সময় দিয়ে জবাব তলব করেছিল সর্বোচ্চ আদালত।
এরই মধ্যে নিজের হলফনামা জমা দিয়েছেন রাজীব কুমার। সূত্রের খবর অনুযায়ী, সেই হলফনামায় তাঁর বিরুদ্ধে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের সথা উল্লেখ করেছেন আইপিএস রাজীব কুমার। সূত্রের খবর এমনটাই। এই ষড়যন্ত্রে রয়েছেন মুকুল রায় এবং কৈলাস বিজয়বর্গীয়। সেই ষড়যন্ত্রের অঙ্গ হিসেবেই তাঁকে টার্গেট করেছে সিবিআই। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২২ এপ্রিল পর্যন্ত পিছিয়ে গিয়েছে।
সারদা
তদন্তে
সিট
গঠন
করেছিল
রাজ্য
সরকার।
সেই
সিটের
প্রধান
ছিলেন
রাজীব
কুমার।
তাঁর
বিরুদ্ধে
তদন্তের
তথ্যপ্রমাণ
নষ্টের
অভিযোগ
করে
সিবিআই।
৩
ফেব্রুয়ারি
সারদা
তদন্তে
তাঁকে
জিজ্ঞাসাবাদ
করতে
চেয়ে
সরকারি
বাসভবনে
গিয়েছিল
সিবিআই।
তারপরই
তোলপাড়
শুরু
হয়ে
যায়
রাজনীতিতে।
পথে
নামেন
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
সুপ্রিম
কোর্টের
নির্দেশে
পরবর্তী
সময়ে
৮
দিন
ধরে
শিলং-এ
জেরা
করা
হয়
রাজীব
কুমারকে।
জিজ্ঞাসাবাদের
পর
শীর্ষ
আদালতে
রিপোর্ট
জমা
দেয়
কেন্দ্রীয়
তদন্তকারী
সংস্থা।