কসবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সদ্যোজাতের দেহ ঘিরে চাঞ্চল্য! সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা পুলিশের
কসবার কলেজ থেকে সদ্যোজাতের দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। কলেজের শৌচাগারে কীভাবে এল সদ্যোজাতের দেহ, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
কসবার কলেজ থেকে সদ্যোজাতের দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। কলেজের শৌচাগারে কীভাবে এল সদ্যোজাতের দেহ, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কলেজ থেকে ঘটনার আগে পিছনের প্রায় ৩০ ঘন্টার ফুটেজ নিয়ে গিয়েছে পুলিশ। তবে ঘটনা নিয়ে মুখে কুলুপ দিয়েছে পুলিশ।
কসবার
নববালিগঞ্জ
মহাবিদ্যালয়ের
শৌচাগার
থেকে
উদ্ধার
হয়
সদ্যোজাতের
দেহ।
হাসপাতালে
নিয়ে
যাওয়ার
পর
সদ্যোজাতকে
মৃত
বলে
ঘোষণা
করা
হয়।
কলেজের
শৌচাগারে
সদ্যোজাতের
দেহ
পৌঁছনো
নিয়েই
প্রশ্ন
উঠতে
শুরু
করেছে।
আদৌ
কি
সেখানে
কোনও
নিরাপত্তাই
ছিল
না।
উঠছে
প্রশ্ন।
কেই
বা
কলেজে
আনল
ওই
সদ্যোজাতকে।
সিসিটিভি
ফুটেজই
বা
কী
বলছে,
তা
নিয়ে
প্রশ্ন
উঠছে
কলেজ
করিডরে।
কলেজের সিসিটিভি ফুটেজে অবশ্য দেখা গিয়েছে, পিঠে ব্যাগ নিয়ে এক মহিলা তিনতলায় উঠে কলেজের শৌচাগারে যাচ্ছেন। সঙ্গে রয়েছেন অপর এক মহিলা। মিনিট পাঁচেক পরেই তাঁদের শৌচাগার থেকে বেরিয়ে আসতে দেখা দেখা যায়। সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, কলেজে ঢোকার সময় মহিলার পিছনে থাকা ব্যাগ ভারী মনে হলেও, বেরিয়ে যাওয়ার সময় তা হাল্কা বলেই মনে হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, শৌচাগারে সদ্যোজাতকে পড়ে থাকতে দেখে সঙ্গে সঙ্গে কলেজ কর্তৃপক্ষকে জানান সাফাইকর্মী। সঙ্গে সঙ্গেই সদ্যোজাতকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুমান দুই মহিলার মধ্যে একজন কলেজের বর্তমান ছাত্রী হলেও হতে পারেন। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনও নির্দিষ্ট করে কিছু বলেনি পুলিশ। কসবা থানা শুধুমাত্র জানিয়েছে ঘটনার তদন্ত চলছে।