কয়েকদিনের মধ্যে ফের জারি এলটিসি নির্দেশিকা! 'দুর্নীতি' নিয়ে এবার আরও কড়া হল নবান্ন
এলটিসি নিয়ে আরও কড়া রাজ্য সরকার। এলটিসির খরচের মধ্যে কেউ খাওয়ার করচ দেখালে তা ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ফেরত দিতে হবে।
এলটিসি নিয়ে আরও কড়া রাজ্য সরকার। এলটিসির খরচের মধ্যে কেউ খাওয়ার করচ দেখালে তা ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ফেরত দিতে হবে। এমনটাই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে নবান্ন থেকে। পাশাপাশি সরকারি কর্মীদের মধ্যে যাঁরা এলটিসি নিয়েছেন, তাঁদের নিখিতভাবে দিতে হবে, তাঁরা খরচের মধ্যে শুধুমাত্র বাস, ট্রেন এবং বিমানের খরচ দেখিয়েছেন।
সরকারি কর্মীদের দিতে হবে ঘোষণা পত্র
কয়েকদিনের মধ্যে ফের নবান্নে অর্থ দফতর থেকে এলটিসি নিয়ে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। সেই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে যাঁরা এলটিসি নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন, তাঁদেরকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঘোষণা করে বলতে হবে, এলটিসির ক্ষেত্রে তারা কেবলমাত্র যাতায়াতের খরচটাই নিয়েছেন। সেই খরচের মধ্যে হোটেল ভাড়া কিংবা খাওয়ার খরচ নেই।
৬ সেপ্টেম্বরের নির্দেশিকা
৬ সেপ্টেম্বর এলটিসি নিয়ে অর্থ দফতর নির্দেশিকা দিয়েছিল। তাতে জানানো হয়েছিল, এলটিসি নিয়ে রাজ্য সরকারিকর্মীরা অসাদু উপায় অবলম্বন করছেন। নিয়ম অনুযায়ী, কোনও জায়গায় বেড়াতে গেলে কর্মীরা প্লেন ভাড়া, বাস ভাড়া কিংবা ট্রেন ভাড়া পেয়ে থাকেন। দেখা গিয়েছে, প্নেন ভাড়া দাবি করে কর্মীরা বাসে বা ট্রেনে করে যাচ্ছেন। বাড়তি যেটা হাতে থাকছে তা দিয়ে হোটেল ভাড়া এবম খাওয়া খরচ মেটাচ্ছেন তাঁরা। সেই নির্দেশিকায় উল্লেখ ছিল এর পিছনে একশ্রেণির ট্রাভেল এজেন্টরা যুক্ত রয়েছে।
২৫ সেপ্টেম্বরের নির্দেশিকা
২৫
সেপ্টেম্বর
ফের
নির্দেশিকা
জারি
করে
সরকার
জানিয়ে
দিল,
সরকারি
কর্মীরা
২০১৫
সালের
পর
থেকে
যাঁরা
যাঁরা
এলটিসি
নিয়ে
বেড়াতে
গিয়েছেন,
তাঁদের
সবাইকে
ঘোষণা
করতে
হবে
যে,
তাঁরা
এলটিসির
ক্ষেত্রে
বাস,
ট্রেন
কিংবা
বিমান
ভাড়া
বাবদই
টাকা
নিয়েছেন।
যদি
কেউ
লুকিয়ে
যাতায়াত
ভাড়া
ছাড়াও
হোটেল
কিংবা
খাওয়ার
খরচ
নেন,
তাহলে
৩০
নভেম্বরের
মধ্যে
তা
রাজ্য
সরকারকে
ফেরত
দিতে
হবে।