মিরিক ছাড়া পাহাড়ে দাপট অব্যাহত বিমল গুরুংয়ের, ৩ পুরসভায় জয়ী মোর্চা
পাহাড়ের চার পুরসভায় তিনটিতে দাপট অব্যাহত রইল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার। মিরিকে হার মানলেও দার্জিলিং, কার্শিয়াং ও কালিম্পংয়ে বিমল গুরুংয়ের উপরই ভরসা রেখেছেন পাহাড়বাসী।
পাহাড়ের চার পুরসভায় তিনটিতে দাপট অব্যাহতই রইল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার। মিরিকে হার মানলেও দার্জিলিং, কার্শিয়াং ও কালিম্পংয়ে বিমল গুরুংয়ের উপরই ভরসা রেখেছেন পাহাড়বাসী। তিনটি পুরসভাতেই প্রাধান্য রেখে জয় পেয়েছে মোর্চা।
কালিম্পংয়ে মোর্চার সঙ্গে যুদ্ধে হরকা বাহাদুর ছেত্রীর দল লড়াই দিলেও শেষ রক্ষা হল না। শেষপর্যন্ত ১৮টি ওয়ার্ডে জিতে কালিম্পংও দখলে রাখল মোর্চা।
তবে তিনটি পুরসভাতেই ঘাস ফুল খাতা খুলেছে। দার্জিলিংয়ে একটি, কার্শিয়াংয়ে তিনটি ও কালিম্পংয়ে দু'টি ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। এতদিন পাহাড়ে একপেশে ভোট হয়ে এসেছে বলে অভিযোগ ছিল। কোনওদিন গণতান্ত্রিক পথে ভোট হয়নি। উন্নয়ন হয়নি। এবারই প্রথম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে পাহাড়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হল বলে ব্যাখ্যা করেছেন দার্জিলিংয়ের তৃণমূল পর্যবেক্ষক মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
পরোক্ষে
মোর্চা
সুপ্রিমো
বিমল
গুরুং
এই
জয়ের
পর
বলেন,
মিরিকে
আমাদের
দলের
মধ্যেই
সংঘাত
ছিল।
বাকি
তিন
পুরসভায়
মানুষ
আমাদের
উপর
ভরসা
রেখেছেন।
আমরা
সেই
ভরসার
মর্যাদা
দেব।
উল্লেখ্য,
দার্জিলিং
পুরসভার
৩২
ওয়ার্ডের
মধ্যে
৩১টির
দখল
রেখেছে
মোর্চা।
কার্শিয়াংয়ে
২০টির
মধ্যে
১৭টি
ও
কালিম্পংয়ে
২৩টির
মধ্যে
১৮টিতে
জয়ী
হন
মোর্চা
প্রার্থীরা।
কালিম্পংয়ে একটা সময় ৯টি ওয়ার্ডে এগিয়ে থাকলেও শেষপর্যন্ত দু'টি আসনে জয় পেয়েছেন হরকা বাহাদুর ছেত্রীর জন আন্দোলন পার্টি। তৃণমূল পেয়েছে দু'টি আসন। আর একটি আসনে জয়ী হয়েছেন নির্দল প্রার্থী।