মাল্যদানেও 'গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে'র ছায়া! বিধান রায়ের মতো মমতাও উন্নয়নের কাণ্ডারি, বললেন সুজিত বসু
বিধানচন্দ্র রায়ের মূর্তিতে মাল্যদানেও গোষ্ঠীদ্বন্দের ছায়া বিধাননগরে। সোমবার বিধানচন্দ্র রায়ের মূর্তিতে বিধাননগরের মেয়র মালা দিলেও পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেনবিধাননগরের ডেপুটি মেয়রসহ একাধিক কাউন্সিলর।
বিধানচন্দ্র রায়ের মূর্তিতে মাল্যদানেও গোষ্ঠীদ্বন্দের ছায়া বিধাননগরে। সোমবার বিধানচন্দ্র রায়ের মূর্তিতে বিধাননগরের মেয়র মালা দিলেও পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন বিধাননগরের ডেপুটি মেয়রসহ একাধিক কাউন্সিলর। পরবর্তী সময়ে দমকল মন্ত্রী তথা বিধাননগরের বিধায়ক সুজিত বসুর এলে একইসঙ্গে মাল্যদান করেন ডেপুটি মেয়র এবং অন্যান্য কাউন্সিলররা।
সব্যসাচী দত্ত
১ জুলাই দিনটি স্মরণীয়। বলেছেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত। মূর্তিতে মাল্যদান করে নিজেকে ধন্য মনে করছি। বলেছেন তিনি। তবে ডেপুটি মেয়রের দূরে দাঁড়িয়ে থাকার বিষয়টিকে তিনি গুরুত্ব দিতে রাজি নন। কেউ যদি ব্যক্তিগতভাবে পরে মাল্যদান করতে চান, সেটা তাঁদের ব্যাপার বলে বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছেন তিনি।
তাপস চট্টোপাধ্যায়
সব্যসাচী
দত্তের
সঙ্গে
কেন
একসঙ্গে
মালা
দিলেন
না,
এই
প্রসঙ্গে
কিছুটা
ক্ষিপ্ত
হন
বিধআননগরের
ডেপুটি
মেয়র
তাপস
চট্টোপাধ্যায়।
তাঁর
প্রশ্ন
আপনাদের
কাছেআলোচ্য
বিষয়টি
কি
এটাই।
মাননীয়
মন্ত্রী
ও
এলাকার
বিধায়কের
জন্য
অপেক্ষা
করাটা
কোনও
অন্যায়
নয়
বলে
মন্তব্য
করেছেন
তিনি।
যিনি
আগে
গিয়েছেন,
তিনি
আগে
মালা
দিয়েছেন,
আর
যিনি
পরে
গিয়েছেন
তিনি
পরে
মালা
দিয়েছে,
মন্তব্য
ডেপুটি
মেয়রের।
অনুষ্ঠানে
উপস্থিত
ছিলেন
সেটাই
বড়
বিষয়
বলেও
মন্তব্য
করেছেন
তিনি।
মালা
আগে
পরে
দেওয়ায়
কেন
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের
প্রশ্ন
উঠছে,
তা
প্রশ্ন
করেন
তাপস
চট্টোপাধ্যায়।
যখন
যে
মন্তব্য
করবে,
তার
পাল্টা
বলব।
বাকিটা
দল
বুঝবে
বলে
মন্তব্য
করেছেন
তিনি।
সুজিত বসু
সুজিত বসুকে নেতা মানেন কাউন্সিলররা। তাই তাঁর জন্য অপেক্ষা। মন্তব্য করেছেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ আগে মালা দিতে পারে। এটা তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার। মন্ত্রী বলেন, কাউন্সিলরদের সঙ্গে কথা হয়েছিল বিধানসভা যাওয়ার পথে মালা দেবেন। সুজিত বসু বলেন, ১৪ বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় রাজ্যে যেমন উন্নয়ন হয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও রাজ্যের উন্নয়নের কাণ্ডারি। গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয়, যে যেমনভাবে এসেছে, সে মালা দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন সুজিত বসু।
দিন কয়েক আগে বিধাননগর পুরসভার মাসিক অধিবেশনে মেয়র সব্যসাচী দত্তের সঙ্গে বৈঠক অনুপস্থিত ছিলেন ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়ের। সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন চেয়ারপার্সন কৃষ্ণা চক্রবর্তী। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা হয়।
[আরও পড়ুন: ছেলে 'কাঁচা খেলোয়াড়'! ব্যাটপেটা কাণ্ডে পুত্রকে নিয়ে মুখ খুললেন কৈলাস]
[আরও পড়ুন: 'নুসরতের বিয়ে বৈধ নয়!' ফতোয়া বিতর্কে এবার দাবি শাহি ইমামের]