For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

কৈখালিতে মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ারের রহস্য মৃত্যু! ৪৮ ঘণ্টা ধোঁয়াশা

কৈখালিতে রহস্য মৃত্যুর ৪০ ঘণ্টা পরেও সূত্র অধরা। মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ারের রহস্য মৃত্যুর ঘটনায় স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদে বিস্তর অসঙ্গতি।

Google Oneindia Bengali News

কৈখালিতে রহস্য মৃত্যুর ৪০ ঘণ্টা পরেও সূত্র অধরা। মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ারের রহস্য মৃত্যুর ঘটনায় স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদে বিস্তর অসঙ্গতি। স্বামী সুপ্রতিম দাস প্রাথমিকভাবে জানিয়েছেন, শুক্রবার রাত আটটা নাগাদ কয়েকজন বাড়িতে লুঠপাট চালায়। অন্যদিকে, প্রতিবেশীদের বড় অংশের অভিযোগ সিভিক ভলান্টিয়ার শম্পা দাসকে খুন করা হয়েছে।

কৈখালিতে মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ারের রহস্য মৃত্যু! ৪০ ঘণ্টা পরেও সূত্র অধরা

মৃতের দাদা অভিযোগ করেছেন, শাশুড়ি ও স্বামী মাঝে-মধ্যেই তাঁর বোনকে মারধর করত। শাশুড়ি কৈখালির সম্পত্তি ছেলেকে না দিয়ে তা বেচে বিদেশে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।

পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার রাতে কৈখালির চিড়িয়াবাগানের বাড়ি থেকে নিউটাউন থানায় সিভিক ভলান্টিয়ার শম্পা দাসের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। মাথার ভারি বস্তু দিয়ে আঘাতের পর বালিশ চাপা দিয়ে খুন বলে অনুমান। মৃতের দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরেই এই খুন। খুনের সঙ্গে মৃতের স্বামী যুক্ত রয়েছেন বলে অনুমান পুলিশের। ঘটনাস্থলে গিয়ে ইতিমধ্যেই রক্ত ও চুলের নমুনা সংগ্রহ করেছেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা।

শুক্রবার সন্ধের পর কৈখালির বাড়ি থেকে কিছুক্ষণের জন্য বেরিয়েছিলেন, মীরা দাস। সঙ্গে ছিল তাঁর সাড়ে তিন বছরের নাতি অনুরণন এবং সর্বক্ষণের পরিচারিকা মায়া সর্দার। প্রায় দুঘণ্টা পরে বাড়িতে ফিরে পরিচারিকাই প্রথমে লক্ষ্য করেন বাড়ির সদর দরজা খোলা। এরপরে শম্পা দাসকে রক্তাক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তাঁর স্বামী পেশায় ইঞ্জিনিয়ার সুপ্রতিম দাসকে দোতলার ঘরে নাইলনের দড়ি দিয়ে বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সুপ্রতিম জানিয়েছেন, বাড়িতে কারও না থাকার সুযোগে মুখে কাপড় বাধা চার দুষ্কৃতী তাঁকে মারধর করে চেয়ারে বেধে রাখে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সুপ্রতিম দাসের বাধন যে অবস্থায় ছিল, তা সহজেই খোলা সম্ভব। কেন তিনি চিৎকার করেননি তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে পুলিশ। যে সময়ে ঘটনাটি ঘটেছে বলে অনুমান, সেই সময় প্রতিবেশীরাও কোনও আওয়াজ পাননি বলেই জানা গিয়েছে।

খুনে লক্ষ্য নিয়েই ধন্ধে পুলিশ। লুঠপাট না, সম্পর্কের টানা পোড়েন, তা নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ। স্বামী সুপ্রতিম দাস, শাশুড়ি মীরা দাস ও পরিচারিকা মায়া সর্দারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।

English summary
Mass Inconsistency in unnatural death of a civic volunteer in Kaikhali
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X