মধ্যপ্রদেশে কমলনাথের শপথে আমন্ত্রণ! তৃণমূল নেত্রী দিলেন 'বার্তা'
মধ্যপ্রদেশের ভোপালে সোমবার দুপুর একটায় মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন কংগ্রেস নেতা কমলনাথ। হাজির থাকছেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মধ্যপ্রদেশের ভোপালে সোমবার দুপুর একটায় মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন কংগ্রেস নেতা কমলনাথ। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বেশিরভাগ বিরোধীদলের নেতা কিংবা মুখ্যমন্ত্রীদের। যদিও এই অনুষ্ঠানে হাজির থাকছেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে কোনও কারণ দেখানো হয়নি সরকারি পর্যায়ে। দলের তরফে দীনেশ ত্রিবেদী সেখানে উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।
তিন
রাজ্যের
শপথ
গ্রহণ
অনুষ্ঠানেই
বিরোধী
দলগুলিকে
এক
জায়গায়
করতে
চায়
কংগ্রেস।
অন্তত
এমনটাই
খবর
রাজনৈতিক
মহলের
একাংশের।
তৃণমূল
সাংসদ
দীনেশ
ত্রিবেদী
জানিয়েছেন,
দলনেত্রীর
নির্দেশে
তিনি
অনুষ্ঠানে
যোগ
দিচ্ছেন।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
পারিবারিক
কারণে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
থাকতে
পারছেন
না।
অনুষ্ঠানের
জন্য
কি
তিনি
কোনও
বার্তা
নিয়ে
যাচ্ছেন,
এই
প্রশ্নের
উত্তরে
দীনেশ
ত্রিবেদী
জানিয়েছে,
সেরকম
কোনও
বার্তা
নেই।
তাঁর
সেখানে
উপস্থিত
হওয়াটাই
একটা
বার্তা
বলে
জানিয়েছেন
ত্রিবেদী।
কংগ্রেসের
তরফে
শপথ
গ্রহণ
অনুষ্ঠানে
বিরোধীদলের
নেতাদের
আমন্ত্রণ
জানানো
হয়েছে।
কংগ্রেস
সভাপতি
রাহুল
গান্ধী
ছাড়াও,
ইউপিএ
চেয়ারপার্সন
সনিয়া
গান্ধী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়,
অন্ধ্রপ্রদেশের
মুখ্যমন্ত্রী
এন
চন্দ্রবাবু
নাইডু,
বহুজন
সমাজপার্টি
নেত্রী
মায়াবতী
এবং
সমাজবাদী
নেতা
অখিলেশ
যাদবকে
আমন্ত্রণ
জানানো
হয়েছিল
বলে
খবর।
পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
এর
আগে
আঞ্চলিক
দলগুলিকে
নিয়ে
ফেডারেল
ফ্রন্টের
কথা
জানিয়েছিলেন।
কংগ্রেসের
তরফ
থেকে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
সেই
চেষ্টাকে
সেভাবে
আমল
দেওয়া
হয়নি।
মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ ছিন্দওয়ারার নয়বারের সাংসদ। বর্তমানে তিনি মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি। ১৫ বছর পর রাজ্য সরকারে ফিরছে কংগ্রেস। সেখানে দিগ্বিজয় সিং ছিলেন কংগ্রেসের তরফে শেষ মুখ্যমন্ত্রী।
২০০৩-এ বিজেপি কংগ্রেসের থেকে ক্ষমতা দখল করেছিল। সম্প্রতি হয়ে যাওয়া বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপির তফাতও ছিল নগন্য। ২৩০ আসনের বিধানসভায় কংগ্রেস পেয়েছিল ১১৪ টি আসন। পরবর্তী সময়ে নির্দল-সহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলি কংগ্রেসকে সমর্থন করায় সেই সংখ্যা পৌঁছয় ১২১-এ।