'বিশ্রাম বিশে, আড্ডা একুশে', পুজোবার্তা ম্যাডস্ক স্কোয়ারের
'বিশ্রাম বিশে, আড্ডা একুশে', পুজোবার্তা ম্যাডস্ক স্কোয়ারের
করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই এ বছরে রাজ্যজুড়ে দুর্গা উৎসবে মেতে উঠেছে আপামর বাঙালি। কিন্তু এরপরেও থেকে যাচ্ছে আতঙ্ক। তাই স্বাস্থ্যসুরক্ষা বিধি মেনে পুজোর অনুমতি দিয়েছে রাজ্য সরকার। সেই মতো সরকারি নির্দেশ মেনেই পুজোর আয়োজন করছেন বিভিন্ন পুজো উদ্যোক্তারা।
তাই
অন্যান্য
বছরের
মতো
এ
বছরও
জমজমাটি
আড্ডা
থেকে
বিরত
থাকছে
ম্যাডক্স
স্কোয়ার।
এবার
পুজোকে
কেন্দ্র
করে
তাদের
ফেসবুক
পেজে
বার্তা
দিল
ম্যাডক্স
স্কোয়্যার
কর্তৃপক্ষ।
'বিশ্রাম
বিশে,
আড্ডা
একুশে।'
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
এই
বার্তা
শেয়ার
করে
ম্যাডক্স
কর্তৃপক্ষ
এবার
বুঝিয়ে
দিতে
চাইছেন,
প্রতিবারের
মতো
নয়,
এবারের
পুজো।
করোনা
আবহের
মধ্যে
এবারের
পরিস্থিতি
একেবারে
আলাদা।
সেই
কারণেই
এবারে
আর
মাঠে
বসে
আড্ডায়
মজতে
চাইছে
না
কর্তৃপক্ষ।
প্রত্যেক
বছর
আড্ডা,
প্রেম,
গান,
হুল্লোড়,
খাওয়া
দাওয়া-তে
মেতে
ওঠে
ম্যাডক্স
স্কোয়ার
প্রাঙ্গন।
বছরের এই ক'টি দিন সব বয়সি মানুষরা বন্ধু-আত্মীয়দের সঙ্গে মিলিত হন, আড্ডা চলে রাত পর্যন্ত। কিন্তু এবারের পুজো একটু অন্যরকমের, পুরোন সব নিয়মে পড়েছে ছেদ।
প্রত্যেক বছরই খাওয়া দেওয়া আর চুটিয়ে আড্ডাতে মুখরিত হয়ে ওঠে ম্যাডক্স স্কোয়ারের মাঠ। এবার যেমন আড্ডা থাকছেনা তেমনই থাকছেনা খাবার স্টলও। ম্যাডক্স কর্তৃপক্ষের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, এবার যারা আসবেন, তারা যেন শুধু ঠাকুর দেখেই বেরিয়ে যান। সেই আবেদনই জানানো হচ্ছে ক্লাব কর্তৃপক্ষের তরফে। জানা গিয়েছে, কোথাও ভিড় নয়, জটলা নয়, সব জায়গায় সামাজিক দূরত্ব, স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুজোর প্রতিটা দিন এবার অন্যরকম কাটবে ম্যাডক্সের।
পাশাপাশি, এবছর পুজো প্রাঙ্গনে সবসময় মাইকিং চলবে বলে জানান পুজোর উদ্যোক্তাদের মধ্য অন্যতম অনিমেশ চট্টোপাধ্যায়। পাশাপাশি তিনি আরও জানান, মূল মণ্ডপ ব্যারিকেড করা থাকবে। সেখানে কেউ ঢুকতে পারবেন না। শুধু বাইরে থেকে ঠাকুর দেখে বেরিয়ে যেতে পারবেন দর্শকরা। এবারে করোনা প্রকোপের কারণেই ম্যাডক্স স্কোয়ার কর্তৃপক্ষ বলছেন, এবার আড্ডা হোক বাড়িতে, এখানে নয়।
পুজোর অনুদান কী ভাবে খরচ করবে ক্লাবগুলি, নির্দেশ হাইকোর্টের