হাইকোর্টে ফের ধাক্কা কমিশনের, অতিরিক্ত শূন্যপদে নিয়োগে স্থগিতাদেশ আদালতের
হাইকোর্টে ফের ধাক্কা কমিশনের, অতিরিক্ত শূন্যপদে নিয়োগে স্থগিতাদেশ আদালতের
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের ধাক্কা কমিশনের। শূন্যপদে নিয়োগে স্থগিতাদেশ জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কর্মশিক্ষা এবং শারীর শিক্ষা নিয়োগে স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে বলে জানিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। গতকাল তিনি স্কুল সার্ভিস কমিশন ভেঙে দেওয়ার কথা বলেছেন।
হাইকোর্টে ধাক্কা কমিশনের
ফের হাউকোর্টে ধাক্কা স্কুল সার্ভিস কমিশনের। কর্মশিক্ষা এবং শারীর শিক্ষা বিষয়ে নিয়োগে স্থগিতাদেশ জারি করল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চ। শুক্রবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর সিঙ্গল বেঞ্চে ছিল শুনানি। সেই মামলার শুনানিতেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উচ্চ প্রাথমিকে ৭৫০ পদ কর্মশিক্ষায় নিয়োগের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই নিয়োগে স্থগিতাদেশ জারি করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত েই অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে বলে জানিয়েেছন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।
নিয়োগ পত্র না দেওয়ার নির্দেশ
বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন যাঁরা সুপারিশ পত্র ইতিমধ্যেই পেেয়ছে তাঁদের যেন নিয়োগ পত্র না দেয় স্কুল সর্ভিস কমিশন। ইতিমধ্যেই মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে লিখিত নির্দেশিকা পৌঁছে গিয়েেছ আদালতের। গতকাল কমিশনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে কমিশন ভেঙে দেওয়ার কথা বলেছিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এই মামলায় আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য আদালতে সওয়াল করেছেন যে অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরির অধিকার রাজ্যের নেই।
আইন মেনে কাজ হয়নি
আইন মেনে যে কাজ হয়নি সেকথা এদিন স্বীকার করে নিয়েছে রাজ্য। ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল যে নির্দেশিকা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জারি করেছিল সেই নির্দেশিকা রাজ্যের পক্ষে মানা সম্ভব হয়নি। কর্মশিক্ষায় ৫৮৫টি শূন্যপদের মধ্যে ৫১৪ জনকে সুপারিশপত্র ইতিমধ্যেই দিয়ে দিয়েছে কমিশন। আর শারীরশিক্ষায় ৮২৪টি শূন্যপদের মধ্যে ৭৬৬ জনকে সুপারিশপত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু নিয়োগ পত্র এখনও দেওয়া হয়নি। তারই মাঝে আদালতের নির্দেেশ সবটাই আটকে গিয়েছে।
নিয়োগ মামলায় ধাক্কা
ইতিমধ্যেই নিয়োগ মামলার তদন্তে সিটের প্রধানকে বদল করা হয়েছে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আগে সিবিআইয়ের সিটের প্রধানের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। তারপরেই সিটের প্রধানকে আদালতে তলব করা হয়। সেই মামলায় শেষ পর্যন্ত সিটের প্রধানকে সরিয়ে তাঁর জায়গায় নতুন প্রধান নিয়োগ করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
বাবাকে বাঁচাতে মরিয়া চেষ্টা, লিভারের অংশ দানের অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ নাবালিকা