১৬৩২ পদে শিক্ষক নিয়োগের বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের
১৬৩২ পদে শিক্ষক নিয়োগের বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের
ফের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বড় নির্দেশিকা জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট। ১৬৩২ জন শিক্ষককে অবিলম্বে নিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় শারীর শিক্ষা এবং কর্মশিক্ষায় নিয়োগের নির্দেশিকা জারি করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। ২ সপ্তাহের মধ্যে পর্ষদকে নিয়োগের নির্দেশিকা জারি করা কথা বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট।
নিয়োগ
দুর্নীতি
মামলা
যখন
চরমে
ঠিক
তখনই
শিক্ষক
নিয়োগ
নিয়ে
বড়
নির্দেশ
দিল
কলকাতা
হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের
ডিভিশন
বেঞ্চে
নির্দেশ
দিয়েছে
দক্ষিণ
২৪
পরগনার
১৬৩২
জন
চাকরি
প্রার্থীকে
অবিলম্বে
নিয়োগ
করতে
হবে।
আগামী
২
সপ্তাহের
মধ্যে
তাঁদের
নিয়োগ
প্রক্রিয়া
শুরু
করার
নির্দেশ
দিয়েছেন
বিচারপতি
অভিজিৎ
গঙ্গোপাধ্যায়।
২০০৯
সালে
এই
১৬৩২
জনের
নিযোগের
বিজ্ঞপ্তি
দিয়েছিল।
কিন্তু
২০১১
সালে
লিখিত
পরীক্ষার
পরেও
বাতিল
করা
হয়
তাঁদের
নিয়োগ
প্রক্রিয়া।
এর আগে উত্তর ২৪ পরগনা, মালদা, হাওড়াতে এভাবেই নিয়োগের নির্দেশিকা জারি করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই একই ভাবে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতেও একই ভাবে শিক্ষখ নিয়োগের নির্দেশিকা জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ ২০০৯ সালের চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগের নির্দেশিকা জারি করেছে। একের পর এক নিয়োগ সংক্রান্ত নির্দেশিকার জেরে বেশ চাপে রয়েছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদ।
বৃহস্পতিবার আবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় টেট পরীক্ষা নিয়ে মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে রীতিমত হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার্থীরা যাঁরা ৮২ নম্বর পেয়েছে তাঁরা উত্তীর্ণ কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সোমবারের মধ্যে মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে এই নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে বলা হয়েছে। নাহলে টেট পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
মামলাকারীরা অভিযোগ করেছেন ২০১৭ সালে টেট পরীক্ষার্থীরা যারা ৮২ নম্বর পেয়েছিলেন তাঁদের উত্তীর্ণ বলে ঘোষমা করে পর্ষদ। কিন্তু ২০১৪-র চাকরি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সেটা করা হয়নি। তাঁদের যাঁরা ৮২ নম্বর পেয়েছিলনের তাঁদের উত্তীর্ণ করা হয়নি। কেন এই অনিয়ম করা হবে তাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন চাকরি প্রার্থীরা। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে।