মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসনের বড় সাফল্য! নবান্নে আত্মসমর্পণ কেএলও পদাধিকারীর
রাজ্যের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) প্রশাসনের বড় সাফল্য। আত্মসমর্পণ (surrender) করলেন কেএলও (klo) পদাধিকারী কৈলাশ কোচ (Kailash Cocl) । তিনি নিজেকে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বলে দাবি করেছে। এদিন তাঁর সঙ্গে
রাজ্যের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) প্রশাসনের বড় সাফল্য। আত্মসমর্পণ (surrender) করলেন কেএলও (klo) পদাধিকারী কৈলাশ কোচ (Kailash Coach) । তিনি নিজেকে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বলে দাবি করেছে। এদিন তাঁর সঙ্গে তাঁর স্ত্রীও আত্ম সমর্পণ (surrender) করেছেন। পাশাপাশি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসাও শোনা গিয়েছে কৈলাশ কোচের মুখ থেকে।
ডিজির হাতে রাইফেল তুলে আত্মসমর্পণ
এদিন
কৈলাশ
কোচ
আনুষ্ঠানিকভাবে
নবান্নে
নিজের
একে
৪৭
রাইফেলটি
তুলে
দেন
রাজ্য
পুলিশের
ডিজি
মনোজ
মালব্যের
হাতে।
আত্মসপর্মণের
অনুষ্ঠানে
হাজির
ছিলেন
নিজের
স্ত্রী
এবং
তাদের
ছোট
সন্তান।
আত্মসমর্পণের
অনুষ্ঠানে
কৈলাশ
কোচের
মুখে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
প্রশংসা
শোনা
গিয়েছে।
আগামী দিনে আরও আত্মসমর্পণ
কৈলাশ
কোচ
বলেছেন
আগামী
দিনে
দলের
আরও
নেতারা
আত্মসমর্পণ
করবেন।
এছাড়াও
যারা
এখনও
সংগঠনের
সক্রিয়
সদস্য
হিসেবে
রয়ে
গিয়েছেন,
তাঁদের
কাছে
আত্মসমর্পণের
আবেদন
করেছেন
কৈলাশ
কোচ।
তিনি
বলেছেন,
হিংসার
মাধ্যমে
কোন
দাবি
আদায়
সম্ভবপর
নয়।
হুমকি দিয়েছিলেন কেএলও প্রধান
সাম্প্রতিক
সময়ে
একাধিকবার
হুমকি
দিতে
শোনা
গিয়েছে
কেএলও
প্রধান
জীবন
সিংকে।
জুনে
মুখ্যমন্ত্রীর
সফরের
আগে
তিনি
বলেছিলেন,
ভারতভুক্তির
চুক্তি
অনুযায়ী
কোচবিহারকে
'গ'
শ্রেণিভুক্ত
রাজ্য
করার
কথা।
সেই
কারণে
কোচ
কিংবা
কামতাপুরের
ওপরে
পশ্চিমবঙ্গ
সরকারের
কোনও
সাংবিধানিক
অধিকার
নেই।
তিনি
বলেছিলেন,
কোচবিহারের
মানুষ
বৃহত্তর
কামতাপুর
রাজ্য
গঠন
করবে,
মানুষ
তাদের
নিজেদের
ভাগ্য
নিজেরাই
ঠিক
করবে
বলে
জানিয়েছিলেন
তিনি।
তিনি
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
উদ্দেশে
বলেছিলেন
কোচ-কামতাপুরে
পা
দেবেন
না।
এই
মাটির
ওপরে
যেতে
তাদের
অনুমতি
লাগে।
তিনি
হুঁশিয়ারি
দিয়ে
বলেছিলেন
পশ্চিমবঙ্গ
সরকার
যদি
তাদের
অধিকার
কামতাপুরের
ওপরে
চাপিয়েদেয়
তাহলে
পরিণাম
ভয়ঙ্কর
হবে
বলেও
জানিয়েছিলেন
তিনি।
পশ্চিমবঙ্গের
দেওয়া
উন্নয়নের
থেকে
পৃথকরাজ্য
অনেক
ভাল
বলেও
মন্তব্য
করেছিলেন
তিনি।
কেএলও
প্রধান
আরও
বলেছিলেন,
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
মিথ্যা
উন্নয়নের
কথায়
মানুষ
যেন
ভুলে
না
যান।
একধাপ এগিয়ে গেলেন মমতা
জুনে জীবন সিং-এর হুমকির মধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গ সফর করেছিলেন। তবে সেই সফরে মুখ্যমন্ত্রী নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ বলছেন, এদিন কৈলাশ কোচের আত্মসমর্পণের ফলে কেএলও সংগঠন যে ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে তা প্রকাশ্যে চলে এল। আগামী দিনে আরও যদি কয়েকজন জঙ্গি নেতা আত্মসমর্পণ করেন, তাহলে আগামী দিনে কেএলও-র গুরুত্ব একেবারেই থাকবে না। বিশেষ করে কোনও ভোটের আগে।
মহারাষ্ট্র উপকূলে নৌকা থেকে উদ্ধার AK 47-সহ প্রচুর অস্ত্র! জঙ্গি হানার আশঙ্কায় হাই অ্যালার্ট