ভাইবোনের সম্পর্ক তিনি বোঝেন! মুখ্যমন্ত্রীর থেকে ভাইফোঁটা নেওয়া নিয়ে মন্তব্য রাজ্যপাল ধনকরের
মুখ্যমন্ত্রীর থেকে তিনি ভাইফোঁটা নেবেনই। এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যপাল।
মুখ্যমন্ত্রীর থেকে তিনি ভাইফোঁটা নেবেনই। এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। প্রসঙ্গত এবারই মুখ্যমন্ত্রীর থেকে ভাইফোঁটা নিতে চেয়েছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে কালীপুজোয় আমন্ত্রণ জানান। রাজভবনে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল বলেন, এবছর হয়নি তো কী হয়েছে পরের বছরে তিনি চেষ্টা করবেন।
আক্ষেপ যাচ্ছে না রাজ্যপালের
মুখ্যমন্ত্রী কাছ থেকে ভাইফোঁটা না নেওয়ার আক্ষেপ যাচ্ছে না রাজ্যপালের। রাজভবনে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল বলেন, এবছর হয়নি তো কী হয়েছে পরের বছরে তিনি চেষ্টা করবেন।
আমন্ত্রণ জানালে আনন্দিত হবেন, বলেছিলেন রাজ্যপাল
এবছরেরই রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে ভাইফোঁটা নিতে চেয়েছিলেন। রাজ্যপাল জানিয়েছিলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি কালীপুজো এবং ভাইফোঁটায় তাঁকে এবং তাঁর স্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান, তাহলে তিনি আনন্দিতই হবেন।
মুখ্যমন্ত্রী আমন্ত্রণ জানান কালীপুজোয়
প্রতিবছরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে কালীপুজো এবং ভাইফোঁটার অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। উপস্থিত থাকেন মন্ত্রী থেকে শুরু করে পুলিশ প্রশাসনের কর্তা এবং গুণগ্রাহীরা। সেই ভাইফোঁটার অনুষ্ঠানেই যেতে চেয়েছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যপালকে কালীপুজোর আমন্ত্রণ জানান।
'ভাইবোনের সম্পর্ক আমি জানি'
অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল বলেন, ভাইবোনের সম্পর্ক তিনি জানেন। সেই কথাই মনে করিয়ে রাজ্যপাল বলেন, ভোটফোঁটার নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনিই।
সংঘাতের আবহে মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপালের সম্পর্ক
রাজ্যের রাজ্যপাল নিযুক্ত হওয়ার পর থেকে যাদবপুরই হোক কিংবা নিরাপত্তা, কিংবা প্রশাসনিক বৈঠক একাধিকবার রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছেন রাজ্যপাল। মূলত যাদবপুরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে উদ্ধারে যাওয়ার দিন থেকে রাজ্য সরকার রাজ্যপাল সংঘাতের সূত্রপাত। এরপর ছিল জিয়াগঞ্জ হত্যাকাণ্ড নিয়ে মন্তব্য। শেষ মন্তব্যটি রাজ্যপাল করেছে নির্বাচনে সন্ত্রাস নিয়ে।