এই কারণে জিডি বিড়লা কাণ্ডের তদন্তে ধন্দে তদন্তকারীরা, মুখ খুললেন 'অপসারিত' প্রিন্সিপাল
মুখ খুললেন জিডি বিড়লার অপসারিত প্রিন্সিপাল। তাঁর সম্পর্কে না জেনেই বিচার হয়ে যাচ্ছে বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন শর্মিলা নাথ। এদিকে, এদিন জিডি বিড়লা কাণ্ডে ৪ জনকে লালবাজারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
মুখ খুললেন জিডি বিড়লার অপসারিত প্রিন্সিপাল। তাঁর সম্পর্কে না জেনেই বিচার হয়ে যাচ্ছে বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন শর্মিলা নাথ। এদিকে, এদিন জিডি বিড়লা কাণ্ডে ৪ জনকে লালবাজারে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা।
রানিকুঠির জিডি বিড়লা স্কুলের বিতর্কে এবার মুখ খুললেন অপসারিত প্রিন্সিপাল শর্মিলা নাথ। তাঁর প্রশ্ন সব দোষ কি তাঁর। তাঁর সম্পর্কে না জেনেই বিচার হয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন শর্মিলা নাথ। তিনি বলেছেন, তিনি জানেন, বাচ্চাদের ভালর জন্য কতটুকু করতে হয়। প্রিন্সিপাল হিসেবে তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন বলেও জানিয়েছেন শর্মিলা নাথ।
স্কুলের অবরোধ-বিক্ষোভ, লালবাজারে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন শর্মিলা নাথ। বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমকে শর্মিলা নাথ প্রতিক্রিয়া জানান।
এদিকে, জিডি বিড়লা কাণ্ড নিয়ে লালবাজারের তদন্ত জারি রয়েছে। বৃহস্পতিবার স্কুলের দুই আয়া, এক শিক্ষকসহ চারজনকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। বুধবার ই চারজনকে লালবাজারে হাজিরার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
দুই আয়া ঘটনার দিন দায়িত্বে ছিলেন। সূত্রের খবর, তাঁদের দায়িত্ব, স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং নির্যাতিতা শিশুর পরিবারের সঙ্গে হওয়া কথা আয়াদের কাছে জানতে চান তদন্তকারীরা। লালবাজারে ডেকে পাঠানো শিক্ষককে জিজ্ঞাসা করা হয়, অভিযুক্ত অভিষেক রায়, এবং মফিজুল নামের দুজনের সঙ্গে তাঁর কী করা হয়েছিল। অভিযুক্ত দুজনকে কোথায় শেষ দেখা গিয়েছিল সেই সম্পর্কেও জিজ্ঞাসাবাদ বলে। শুক্রবারও ফের এই চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই খুলে যায় জিডি বিড়লা স্কুল।
বুধবার
শিশুর
শারীরিক
পরীক্ষার
পর
রাতে
অসুস্থতা
অনুভব
করায়
তাকে
একটি
বেসরকারি
হাসপাতালে
ভর্তি
করা
হয়।
বৃহস্পতিবার
শিশুটিকে
দেখতে
যান
রাজ্য
শিশু
সুরক্ষা
কমিশনের
চেয়ারপার্সন।
তবে
এসএসকেএম
সূত্রে
পাওয়া
খবর
অনুযায়ী,
বুধবার
শিশুর
শারীরিক
পরীক্ষার
পর
যে
রিপোর্ট
হাতে
এসেছে
তাতে
শিশুর
যৌনাঙ্গে
ক্ষত
পাওয়া
যায়নি।
প্রথম
পরীক্ষায়
শিশুর
যোনির
ওপরের
অংশে
আচরের
মতো
ক্ষত
লক্ষ্য
করেছিলেন।
তবে
এই
ক্ষত
দিয়ে
যৌন
নির্যাতনের
অভিযোাগ
প্রমাণ
করতে
অসুবিধায়
পড়তে
পারেন
তদন্তকারীরা।