হাইকোর্টের নিশানায় বনগাঁর চেয়ারম্যান এবং অনুগামীরা! পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় থাকার অভিযোগ
মঙ্গলবার বনগাঁ পুরসভায় অনাস্থা ভোটে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। এর জন্য দায়ী সেখানকার চেয়ারম্যান ও তাঁর অনুগামীরা। এমনটাই পর্যবেক্ষণ বিচারপতি সমাপ্তিচট্টোপাধ্যায়ের।
মঙ্গলবার বনগাঁ পুরসভায় অনাস্থা ভোটে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। এর জন্য দায়ী সেখানকার চেয়ারম্যান ও তাঁর অনুগামীরা। এমনটাই পর্যবেক্ষণ বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের। এদিন পুলিশকেও নিশানা করেন তিনি। সূত্রের খবর অনুযায়ী তিনি বলেন, পুলিশের সামনেই সব কিছু হয়েছে। শুনানি চলছিল বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্তের করা মামলার। সেই সময় বিচারপতির এই মন্তব্য যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ।
বনগাঁ নিয়ে ফের আদালতে বিজেপি
এদিন বনগাঁ পুরসভার অনাস্থা ভোট নিয়ে ফের আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। তাদের অভিযোগ আদালতের নির্দেশ মতো কাজ হয়নি। বিজেপির তরফে তাদের আইনজীবী বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের অংশগুলি উল্লেথ করেন।
মঙ্গলবার বনগাঁ পুরসভায় আস্থা ভোট
চূড়ান্ত
নাটকীয়তার
মধ্যে
মঙ্গলবার
বনগাঁয়
অনাস্থা
ভোটের
আয়োজন
করা
হয়।
বিজেপির
অভিযোগ
তাদের
যে
তিন
কাউন্সিলর
এর
প্রস্তাবক
ছিলেন
তাদের
ঢুকতে
বাধা
দিয়ে
এবং
তাদের
দলের
বাকি
কাউন্সিলরদের
আটকে
রেখেছিল
চেয়ারম্যান
এবং
তার
বাহিনী।
চেয়ারম্যান
শংকর
আঢ্য
অবশ্য
এই
অভিযোগ
অস্বীকার
করেছেন।
একদিকে
তৃণমূলের
চেয়ারম্যান
জানান
তারা
আস্থায়
জিতে
গিয়েছেন।
অন্যদিকে
বিজেপির
দাবি
তৃণমূলের
কাউন্সিলররা
বেরিয়ে
যাওয়ায়
তারা
১১-০-এ
অনাস্থায়
জয়
পেয়েছেন।
ফলে
পুরসভা
কার
দখলে
রয়েছে
তা
জানতেই
এদিন
আদালতের
দ্বারস্থ
হয়
বিজেপি।
তৃণমূলের দাবি
তৃণমূলের দাবি বেলা তিনটের সময় বনগাঁয় তাদের পক্ষে আস্থা ভোটের কথা ছিল। কিন্তু বেলা ৩.১৫ পর্যন্তও আসেননি বিজেপি কাউন্সিলররা। তাদের আরও দাবি বেলা সাড়ে তিনটের পর বিজেপি কাউন্সিলররা পুরসভায় ঢোকেন।