তিনি সভাপতি...মেনে নিতে হবে! কড়া বার্তায় আর কী বললেন সুকান্ত মজুমদার
তিনি সভাপতি...মেনে নিতে হবে! কড়া বার্তায় আর কী বললেন সুকান্ত মজুমদার
সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্যের বর্তমান বিজেপির (bjp) নেতৃত্বের দিকে তোপ দেগেছিলেন সাময়িক বরখাস্ত হওয়া দুই নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার (jay prakash majumdar) এবং রীতেশ তিওয়ারি (ritesh tiwari)। তাঁদের লক্ষ্য ছিল বর্তমান সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং অমিতাভ চক্রবর্তী। যা নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের সামনে পাল্টা জবাব দিলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।
কমিটিতে হেরফের করা হয়েছে
গতমাসের শেষ আর এমাসের শুরুর দিকে বিজেপির বিভিন্ন কমিটিতে পরিবর্তন করা হয়েছে। যা নিয়েই বিজেপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব রাস্তায়। এব্যাপারে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেছএন, সময়ের নিরিখে তো বদল আনতেই হবে। করোনার কারণে বদলের সময় কিছুটা পিছিয়ে গিয়েছে বলে উল্লেখ করে সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, কমিটিতে কিছু হেরফের করা হয়েছে। এর মধ্যে বার্তা দেওয়ার কিছু নেই। যা হওয়ার তাই হচ্ছে।
কমিটিকে মানতে হবে
সুকান্ত মজুমদার সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, বিজেপিতে কোনও নেতার অনুগামী বলে কিছু হয় না। আগে দিলীপ ঘোষ রাজ্য সভাপতি ছিলেন। আর এখন তিনি সভাপতি। সবাই বিজেপির অনুগামী। সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, সবাই পতাকার অনুগামী, কিছু করার নেই। বিষয়টিকে মেনে নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
নেতা-কর্মীদের উপেক্ষার অভিযোগ করেছিলেন জয়প্রকাশ
সাংবাদিক
সম্মেলন
করে
বিজেপি
থেকে
সাময়িক
বরখাস্ত
হওয়া
জয়প্রকাশ
মজুমদার
বলেছিলেন,
বাংলার
বিজেপি
কর্মীরা
ভাল
নেই।
বিক্ষোভ
এড়াতে
নেতা-কর্মীদের
চুপ
করিয়ে
রাখা
হচ্ছে
বলে
মন্তব্য
করেছিলেন
তিনি।
সুকান্ত
মজুমদারকে
লক্ষ্য
করে
তাঁর
অভিযোগ
ছিল,
মাত্র
আড়াই
বছর
রাজনীতিতে
এসেছেন।
নিজের
সম্পর্কে
বলতে
গিয়ে
জয়প্রকাশ
মজুমদার
বলেছিলেন
২০১৪
সালে
তিনি
বিজেপিতে
যোগ
দিয়েছিলেন।
তারপর
আট
বছর
কেটে
গিয়েছে
২০১৫
সাল
থেকে
রাজ্য
সহ-সভাপতি।
তিনিই
রাজ্য
বিজেপির
সম্পর্কে
তথ্য
কেন্দ্রীয়
নেতৃত্বের
কাছে
পাঠাতেন
বলেই
দাবি
করেছিলেন।
বাংলায়
বিজেপিকে
দুর্বল
করার
চেষ্টারও
অভিযোগ
করেছিলেন
তিনি।
শুভেন্দু অধিকারীর ভাইকে নিয়ে প্রশ্ন
বিজেপির
নতুন
কমিটির
তালিকা
বের
হতেই,
তার
বিরোধিতা
করে,
প্রথম
হোয়াটসঅ্যাপ
গ্রুপ
ছেড়েছিলেন
উত্তর
২৪
পরগনা
এবং
নদিয়ার
বেশ
কয়েকজন
বিজেপি
বিধায়ক।
তারপর
অনেক
জেলাতেই
বিধায়কদের
হোয়াটসঅ্যাপ
গ্রুপ
ছাড়তে
দেখা
যায়।
সেইসব
নেতাদের
একাংশকে
নিয়ে
ইতিমধ্যেই
বৈঠক
করেছেন
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রী
শান্তনু
ঠাকুর।
তাঁদের
নিয়ে
একাধিক
পিকনিকও
করেছেন।
এই
পরিস্থিতির
মধ্যে
এদিন
বিজেপির
তরফে
বেশ
কয়েকটি
জেলা
কমিটির
নতুন
তালিকা
প্রকাশ
করা
হয়েছে।
কাঁথি
সাংগঠনিক
জেলায়
বিজেপির
সাধারণ
সম্পাদকের
দায়িত্ব
দেওয়া
হয়েছে
শুভেন্দু
অধিকারীর
ছোট
ভাই
সৌমেন্দু
অধিকারীকে।
যা
নিয়ে
বিজেপির
অন্দরমহলে
প্রশ্ন
তুলেছেন
কেউ
কেউ।
নন্দীগ্রামের
বিধায়কের
কাছের
লোকেদের
পদপ্রাপ্তি
হচ্ছে
বলে
অভিযোগ
করছেন
তাঁরা।