জাতপাত বিতর্ক এবার এরাজ্যেও! উপাচার্যের কাছে পদত্যাগপত্র ৪ অধ্যাপক-অধ্যাপিকার
জাতপাত বিতর্ক এবার এরাজ্যেও। শুধু বিতর্ক বললে ভুল হবে, এক শিক্ষিকাকে জাত তুলে হেনস্থার অভিযোগ উপাচার্যের কাছে পদত্যাগ পত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালেয়র চার অধ্যাপক অধ্যাপিকা।
জাতপাত
বিতর্ক
এবার
এরাজ্যেও।
শুধু
বিতর্ক
বললে
ভুল
হবে,
এক
শিক্ষিকাকে
জাত
তুলে
হেনস্থার
অভিযোগ
উপাচার্যের
কাছে
পদত্যাগ
পত্র
পাঠিয়ে
দিয়েছেন
রবীন্দ্রভারতী
বিশ্ববিদ্যালেয়র
চার
অধ্যাপক
অধ্যাপিকা।
বিষয়টি
নিয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়ের
তৃণমূল
পরিচালিত
ছাত্র
সংসদের
বিরুদ্ধে
অভিযোাগ
আঙুল
উঠেছে।
যদিও
সেই
অভিযোগ
অস্বীকার
করেছে
টিএমসিপি।
উপাচার্য
সব্যসাচী
বসু
রায়চৌধুরী
অবশ্য
এখনও
কারও
পদত্যাগপত্র
গ্রহণ
করেননি
বলেই
জানা
গিয়েছে।
তিনি
অভিযোগকারী
অধ্যাপক
অধ্যাপিকাদের
সঙ্গে
আলোচনা
করতে
চান
বলে
জানা
গিয়েছে।
অভিযোগটা প্রথম করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালেয়র ভুগোল বিভাগের ভারপ্রাপ্ত প্রধান। তপশিলি উপজাতি ভুক্ত হওয়ায় তাঁকে জাত তুলে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। বিষয়টি সামনে আসতেই একযোগে পদত্যাগ চার বিভাগীয় প্রধানের। চার অধ্যাপক অধ্যাপিকাকে হেনস্থার অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে জমা পড়েছে বলে সূত্রের খবর।
ভূগোলের
বিভাগীয়
প্রধান
সরস্বতী
কারকেটাকে
জাত
তুলে
হেনস্থা
করা
হয়
বলে
অভিযোগ
ছড়িয়ে
পড়তেই
একের
পর
এক
অভিযোগ
সামনে
আসতে
থাকে।
বিষয়টি
নিয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষ
টালবাহানা
করছে
বলেও
অভিযোগ।
বিষয়টি
নিয়ে
সোমবার
বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাসে
মিছিল
হয়।
কালো
ব্যাজ
পড়ে
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের
মূর্তির
সামনে
দাঁড়িয়ে
বিক্ষোভ
দেখান
বেশ
কয়েকজন
অধ্যাপক
অধ্যাপিকা।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
যেসব
অধ্যাপক
অধ্যাপিকা
পদত্যাগ
করেছেন
তাঁরা
হলেন,
বিআর
আম্বেদকর
স্টাডি
সেন্টারের
অধিকর্তা
তথা
রাষ্ট্রবিজ্ঞান
বিভাগের
প্রধান
বঙ্কিমচন্দ্র
মণ্ডল।
অর্থনীতির
বিভাগের
প্রধান
বিন্দি
সাউ,
শিক্ষা
বিভাগের
প্রধান
ভারতী
বন্দ্যোপাধ্যায়,
সংস্কৃত
বিভাগের
প্রধান
অমল
মণ্ডল,
সেন্টার
ফল
স্টাডিজ
এবং
স্কুল
অফ
ল্যাঙ্গুয়েজেস
অ্যান্ড
কালচারের
অধিকর্তা
আশিস
দাস।
তিনি
বলেছেন,
তাঁদের
হুমকি
দেওয়ার
পাশাপাশি
বোতলও
ছোঁড়া
হয়েছে।
অধ্যাপকদের বিভিন্ন সংগঠনের তরফে থেকে এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করা হয়েছে।