For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনে প্রথম গ্রেফতার

ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনে প্রথম গ্রেফতার

Google Oneindia Bengali News

ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার। এমনিতেই রাজ্য প্রশাসনের হাত থেকে সব তদন্ত সিবিআইয়ের হাতে চলে যাচ্ছে, যা স্পষ্ট করছে রাজ্যের পুলিশের উপর আস্থাহীনতা। এমন সময়েই সিবিআইয়ের হাতে প্রথম গ্রেফতার তপন কান্দু খুনের ঘটনায় প্রথম অভিযুক্ত। ধাবা ব্যবসায়ী সত্যবান প্রামাণিককে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

সত্যবান নয় 'সত্যবান'

সত্যবান নয় 'সত্যবান'

নিহত হয়েছেন কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু। তাঁর দাদা নরেন কান্দু। তিনি ব্যবসায়ী। তাঁর ওই ব্যাবসার অংশীদার ধৃত সত্যবান। সিবিআইয়ের দাবি ওই ব্যবসায়ীর ধাবায় বসেই তপন কান্দুকে খুনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। স্পেস্যাল ইনভেটিগেশন টিম বা সিটের তরফে সত্যবানকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। পরে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সত্যবানের ঝালদাতে ধাবা রয়েছে । তপন কান্দু খুনে ধৃত তাঁর দাদা নরেন কান্দু। তাঁরই ঘনিষ্ঠ এই ব্যবসায়ী সত্যবান। আজ তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এর আগে কী ঘটেছিল ?

এর আগে কী ঘটেছিল ?

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা মঙ্গলবার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের ঘটনায় ধৃত আর এক ব্যবসায়ী আসিক খানের মেয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল । বাড়িতে কার্যত খানাতল্লাশি চালানো হয় বলে জানা গিয়েছে। সেই বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ৫২ হাজার টাকা। সূত্রের খবর এমনটাই। ওই টাকা কিসের ? সিবিআইয়ের দাবি কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের সুপারি বাবদ মোটা টাকা লেনদেন হয়েছিল। এই আসিক তার ভাগ পেয়েছিল । সিবিআই সূত্রে এখন জানা যাচ্ছে এইসব একের পর এক সূত্রকে এখন এক জায়গায় আনা হচ্ছে। এবার তপন কান্দুর সমস্ত সূত্র এক সূচে জোড়া লাগিয়ে ঘটনার সমাধান করা হবে।

 নিরঞ্জন বৈষ্ণনের আত্মহত্যায় তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে

নিরঞ্জন বৈষ্ণনের আত্মহত্যায় তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে

কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর খুনের হয়েছেন। তবে তাঁর সঙ্গে আবার আরও এক খুনের ঘটনা জড়িয়ে রয়েছে। তা হল নিরঞ্জন বৈষ্ণব খুন। কারণ তপন খুনের মামলায় অন্যতম বড় সাক্ষী ছিলেন এই নিরঞ্জন বৈষ্ণবই। তিনি আত্মহত্যা করেন কদিন আগে। হাইকোর্ট সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে সেই ঘটনাতেও । ঝালদায় কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনের প্রধান সাক্ষী ছিলেনে নিরঞ্জন। তিনি খুনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। তাঁকে দুষ্কৃতিরা বাঁচিয়ে রাখবে না সেটা স্বাভাবিক। এর পিছনে আর কি কি ঘটনা লুকিয়ে রয়েছে তাঁর খোঁজ পেতে চেষ্টা করছে সিবিআই। আসলে বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিল নিরঞ্জন বৈষ্ণবের ঝুলন্ত দেহ। এটা আত্মহত্যা না খুন ? তা নিয়ে চলছে তদন্ত। ওই ঘটনাতেও অভিযোগ উঠেছিল আবার পুলিশের বিরুদ্ধে।

ঠিক কী ঘটেছিল ১৩ মার্চ ?

ঠিক কী ঘটেছিল ১৩ মার্চ ?

ওইদিন পুরুলিয়ার ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু ঘুরতে বেরিয়ে খুন হন । সঙ্গে ছিলেন বন্ধু নিরঞ্জন বৈঞ্চব। এরপর গত সপ্তাহে বুধবার বাড়ি থেকে নিরঞ্জনেরই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। সুইসাইড নোট উদ্ধার হয় । মঙ্গলবার রাতে বন্ধুর বাড়িতে ছিলেন নিরঞ্জন বৈষ্ণব। স্থানীয়দের দাবি ছিল এমন্টাই। ভোরে বাড়ি ফেরেন। তারপর উদ্ধার হয় নিরঞ্জনের ঝুলন্ত মৃতদেহ।

ইউক্রেনে গণহত্যা চালাচ্ছে পুতিন, মুছে ফেলতে চাইছে ইউক্রেনবাসীদের, বললেন বাইডেনইউক্রেনে গণহত্যা চালাচ্ছে পুতিন, মুছে ফেলতে চাইছে ইউক্রেনবাসীদের, বললেন বাইডেন

English summary
first arrest in jhalda congress councillor murder case by cbi
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X