ব্যাঙ্ক এটিএম-প্রতারণা রোখার উপায় আপনার হাতেই! জেনে নিন বিস্তারিত
বিভিন্ন উপায়ে চলছে ব্যাঙ্ক প্রতারণা।সবগুলি থেকে বাঁচার উপায় না থাকলেও কিছু উপায় রয়েছে। চিন্তা করে যদি সেই সব প্রথা অবলম্বন করা যায়,তাহলে বাঁচার উপায় রয়েছে।অন্তত সাইবার প্রতারণা থেকে বাঁচা যেতে পারে।
বিভিন্ন উপায়ে চলছে ব্যাঙ্ক প্রতারণা। সবগুলি থেকে বাঁচার উপায় না থাকলেও কিছু উপায় রয়েছে। একটু চিন্তা করে যদি সেই সব প্রথা অবলম্বন করা যায়, তাহলে বাঁচার উপায় রয়েছে। অন্তত সাইবার প্রতারণা থেকে বাঁচা যেতে পারে।
এড়াতে হবে রক্ষীবিহীন এটিএম
এ ধরনের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় রক্ষীবিহীন এটিএম ব্যবহার না করা।
কার্ড সোয়াইপের সময় নজরদারি
কার্ড সোয়াইপ মেশিনে আলো জ্বলছে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে।
পিন নম্বর দিতে হবে ঢেকে
পিন নম্বর টাইপ করার সময় একটু ঢেকে পিন নম্বর দিতে হবে।
পুলিশের হেল্পলাইনে ফোন
অনেকেই
জানেন,
অচেনা
ফোনে
এসবিআই-এর
ম্যানেজার
বলছি,
বললেই
সতর্ক
হয়ে
যান
বহু
মানুষ।
এরই
মধ্যে
কেউ
কেউ
ঠকেও
যান।
তবে
এরকম
ফোন
পেলে
জানাতে
পারেন
কলকাতা
পুলিশের
চালু
করা
হেলপ
লাইনে।
ডিটেকটিভ
ডিপার্টমেন্টে
অ্যান্টি
ব্যাঙ্ক
ফ্রড
সেকশনে।
ফোন
নম্বরটি
হল:
8585063104।
এছাড়াও
ফোন
নম্বর
জানিয়ে
বিস্তারিত
মেলও
করতে
পারেন
[email protected]এ।
এছাড়াও
কলকাতা
পুলিশের
সাইবার
ক্রাইম
সেকশনেও
অভিযোগ
জানিয়ে
থাকেন।
সেই
পদ্ধতিও
অবলম্বন
করা
যেতে
পারে।
আরবিআই-এর নির্দেশিকা
যে ধরনের প্রতারণা হয়েছে কানাড়া ব্যাঙ্ক কিংবা পিএনবির এটিএম থেকে, সেই ধরনের প্রতারণা থেকে গ্রাহকদের বাঁচাতে আরবিআই নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বনের কথা বলেছে। এক্ষেত্রে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা খোয়া গেলে তিনদিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কে জানাতে হবে গ্রাহককে। এর ঠিক ১০ দিনের মধ্যে গ্রাহকের টাকা অ্যাকাউন্টে জমা করে দিতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ককে।
এই ধরনের তৃতীয় পক্ষের প্রতারণার শিকার হলে গ্রাহক যদি তিনদিনের মধ্যে না জানিয়ে, চার থেকে সাতদিনের মধ্যে জানান, তাহলে গ্রাহককের ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দায়ভার নিতে পারে ব্যাঙ্ক।