করোনা পরিস্থিতিতে এবছর খড়ের ছাউনিতে একচালার মা দুর্গা অধিষ্ঠান করবে মোহাম্মদ আলী পার্কে
করোনা পরিস্থিতিতে এবছর খড়ের ছাউনিতে একচালার মা দুর্গা অধিষ্ঠান করবে মোহাম্মদ আলী পার্কে
করোনা পরিস্থিতিতে এ বছর বাঙালির সেরা দুর্গা উৎসব অনেকটাই বিবর্ণ। বাঙালির জীবনে প্রতিবছরই যে উৎসব আসে নানান রং নিয়ে, এবছর তা যেন কেড়ে নিয়েছে করোনা ভাইরাস। তার চুড়ান্ত উদাহরণ মোহাম্মদ আলী পার্কের পুজো।
পুজো নিয়ে তথ্য
কলকাতার সেরা পুজোগুলোর মধ্যে অন্যতম মোহাম্মদ আলী পার্কের দুর্গা পুজো। প্রত্যেক বছরই কোন না কোন স্থাপত্য ভাস্কর্য তুলে ধরা হয় এই পূজার মধ্য দিয়ে। ভিড় সামলাতেও হয়রানি হতে হয় কলকাতা পুলিশকে। কিন্তু সেই পুজোতেও এবার একেবারেই জৌলুস নেই।
করোনা আবহে পুজো
বিশাল
প্রতিমা,
আকর্ষণীয়
পুজো
প্যান্ডেল,
চোখ
ধাঁধানো
আলোক
সজ্জা
সবকিছুই
যেন
প্রতীক।
এবছর
ও
সবকিছু
চোখে
পড়বে
না
বলে
জানিয়ে
দিয়েছে
মোহাম্মদ
আলী
পার্কের
পুজো
কর্তৃপক্ষ।
তবে
এর
মধ্যে
করোনা
আবহেই
হয়ে
গেল
মোহাম্মদ
আলী
পার্কের
খুঁটিপুজো।
প্রতিবছরের
মতো
এবছরও
খুঁটি
পুজো
উদ্বোধন
উদ্বোধনী
অনুষ্ঠানে
উপস্থিত
ছিলেন
মন্ত্রী
তাপস
রায়,
বিধায়ক
স্মিতা
বক্সী,
কাউন্সিলর
রেহেনা
খাতুন
সহ
বিশিষ্ট
জনেরা।
করোনা
সতর্কতা
মেনেই
অনুষ্ঠিত
হয়
খুঁটি
পুজো।
তবে
এ
বছর
অন্যান্য
বছরের
মতো
অত
আরম্ভর
ছিলনা।
পুজোর বাজেট
জানা গিয়েছে, গত দু'বছরের পুজোর বাজেটের মাত্র 25 শতাংশ বাজেট এবার পুজো হবে। মাটির ঘরে, খড়ের ছাউনিতে মা থাকবেন। একচালার প্রতিমা হবে অপেক্ষাকৃত ছোট। নদীয়ার শিল্পী কুশ বেরাকে প্রতিমা তৈরীর জন্য বায়নাও দেওয়া হয়ে গিয়েছে।এদিন পুজো কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এবছর করোনা পরিস্থিতির জেরেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বড় পুজো হচ্ছে না।
জৌলুসহীন পুজো
থাকছে না কোন নজরকাড়া বিজ্ঞাপন। মাস দুয়েক আগে পুজো কর্তৃপক্ষের তরফে রাজ্য সরকারের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই পুজো করার অনুমতি চাওয়া হয়। কলকাতা পুরসভার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম, দমকল মন্ত্রী সুজিত বোস দুজনেই পূজার অনুমতি দেন।
লাদাখ সংঘর্ষের মধ্যেই নৌপথে আস্ফালন বাড়ানোর চেষ্টায় চিন! কোন কোন দেশে ঘাঁটি পোক্ত করতে চাইছে বেজিং