For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

সংক্রমণের কারণে অপরাধীরা ঘরবন্দী, লকডাউনে কলকাতায় অপরাধ হ্রাস পেয়েছে

সংক্রমণের কারণে অপরাধীরা ঘরবন্দী, লকডাউনে কলকাতায় অপরাধ হ্রাস পেয়েছে

Google Oneindia Bengali News

করোনা ভাইরাসের জেরে লকডাউন সাধারণ মানুষের জীবনের পাশাপাশি অপরাধীদের জীবনকেও দুর্বিষহ করে তুলেছে। কলকাতাবাসীকে আর্থিক সঙ্কটের মুখে তো ফেলেছে তার সঙ্গে বাদ নেই শহরের অপরাধীরাও। লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে যে মে পর্যন্ত লকডাউন মেয়াদের সময় দৈনিক অপরাধের গড় সংখ্যা ৪৫০ থেকে নেমে ১০০–তে চলে এসেছে।

করোমা লকডীউনে কলকাতায় অপরাধ প্রায় নেই

করোমা লকডীউনে কলকাতায় অপরাধ প্রায় নেই

লালবাজারের এক অফিসার জানিয়েছেন যে, ‘‌শহরবাসী যেহেতু লকডাউনের সময় বাড়ির ভেতরেই থাকতেন সে কারণে বিভিন্ন মাথার অধীনে হওয়া অপরাধের হারও এপ্রিল ও মে মাসে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছিল। সম্ভবত অপরাধীরা হয়ত নিজেরাও সংক্রমণের ভয়ে বাড়িতেই ছিল।'‌ এর পাশাপাশি আরও একটি সম্ভাবনার কথা উঠে আসছে তা হল শহরের রাস্তায় এই লকডাউনের সময় পুলিশের নজরদারি। লকডাউনকে কার্যকর করতে দিনরাত রাস্তায় পুলিশ ও পুলিশের গাড়ি দেখা যেত। কোনও বৈধ কারণ ছাড়া কেউ যাতে লকডাউনের নিয়ম না ভাঙে সেই কারণে শহরের রাস্তায় একশো পুরুষ ও মহিলা পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।

রাস্তায় পুলিশ সর্বদাই ছিল

রাস্তায় পুলিশ সর্বদাই ছিল

এরকম একটি ঘটনায়, নিউ আলিপুরের একটি রাস্তায় হাঁটতে থাকা এক ব্যক্তির মোবাইল ফোন চুরি করে বেহালায় পালিয়ে যেতে দেখা গিয়েছে। সংশোধোনাগারে ভিড় এড়ানোর জন্য ৩ হাজার বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়, সে তাদের মধ্যে ছিল। নোভেল করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রুখতে এই পদক্ষেপ। পুলিশের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, রাস্তা যেহেতু ফাঁকা ছিল শুধুই সেখানে পুলিশের দেখা পাওয়া যাচ্ছিল, তাই সেখানে কোনও অপরাধ করে পালানো সহজ নয়।

এপ্রিল–মে মাসে শহর থেকে উধাও ডাকাতির কেস

এপ্রিল–মে মাসে শহর থেকে উধাও ডাকাতির কেস

এপ্রিল-মে মাসে কোনও ডাকাতির কেস ঘটেনি শহরে। প্রত্যেক মাসে গড়ে একটা কি দু'‌টো করে কেস রিপোর্ট হচ্ছে। এপ্রিলের কয়েকদিন বাদে লালবাজারের কেন্দ্রীয় লক-আপ কবে খালি ছিল অফিসাররা তা মনে করতে পারছেন না। দু'‌চাকার গাড়ি চুরির ঘটনা এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চে ১৬ টি থেকে এপ্রিল-মে মাসে পাঁচটিতে নেমে আসে। পুলিশের এক অফিসার বলেন, ‘‌সেই সময়কালে কারও পক্ষে মোটরবাইক চুরি করা কার্যত অসম্ভব ছিল কারণ প্রায় কেউই তাদের যানবাহন রাস্তায় রেখে দিচ্ছিল না।'‌

পরিচারিকার মাধ্যমে চুরিও কম

পরিচারিকার মাধ্যমে চুরিও কম

এক অফিসার এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন যে লকডাউনের কারণে অধিকাংশ নাগরিককেই বাড়িতে থাকতে বাধ্য করা হয়েছিল। পরিচারিকার মাধ্যমে চুরির সংখ্যাও নেই বললেই চলে। জানুয়ারী থেকে মার্চের মধ্যে, প্রতি মাসে গড়ে পরিচারিকার মাধ্যমে চুরি-এর ১১ টি ঘটনা ঘটেছিল। পরিসংখ্যান বলছে, এপ্রিল এবং মে এই দুই মাসে পরিচারিকার মাধ্যমে চুরি অনেক কম হয়। কারণ অনেক পরিবার যাইহোক তাদের সহায়ককারীকে ছুটি দিয়ে দেয়। আর যারা কাজ করছিল তারা নিশ্চয়ই চেষ্টা করেছিল চুরির কিন্তু পরিবারের সব সদস্য বাড়িতে থাকায় তা সম্ভব হয়নি।

করোনায় মড়ক লেগেছে ব্রাজিলে, জায়গা নেই তাই পুরনো কবরেই ঠাঁই হচ্ছে করোনায় মৃতদেরকরোনায় মড়ক লেগেছে ব্রাজিলে, জায়গা নেই তাই পুরনো কবরেই ঠাঁই হচ্ছে করোনায় মৃতদের

English summary
Lockdown due to corona virus has made the lives of ordinary people as well as the lives of criminals miserable. The criminals of the city are not excluded along with the people of Kolkata who are facing financial crisis,
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X