গরু পাচার হয়ে মুড়ি ঘুঘনি বিতর্ক, সাত সকালে তৃণমূলকে ধুয়ে দিলেন দিলীপ ঘোষ
Array
নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। এখানেই তিনি রাজনৈতিক নানা বিষয় নিয়ে প্রায় প্রত্যেক দিনই কথা বলেন। এদিনও তিনি রাজনৈতিক একাধিক বিষয় নিয়ে কথা বলেন। সেই তালিয়ায় স্পিকার থেকে শুরু করে গরু পাচার হয়ে মুড়ি ঘুঘনি বিতর্ক সব বিষয় নিয়ে মন্তব্য করেন।
আলাপনের মামলা
আলাপন মামলার খরচ বইছে সরকার। এছাড়াও আরও অনেক এমন বহু আমলা রয়েছে তাদের মামলার লক্ষ লক্ষ টাকা দেয় সরকার। সারদা কেসে সুপ্রিমকোর্টে যে কেস লড়েছে সরকার তার জন্যছয় কোটি টাকা মমলা লড়তে খরচ হয়েছে। এগুলো কার বাপের টাকা? সরকারি টাকা। তার নেতা ও মন্ত্রীদের বাঁচাতে হবে। আমার মনে হয়, কেষ্ট ,মদন সহ বাকিদের যে মামলা চলছে, সেগুলো আমাদের ট্যাক্সের টাকায় মমতা ব্যানার্জি লড়ছে সেই অধিকার তাকে কেউ দেয়নি, এই লুটপাট চোর চুরি করবে। তাকে বাঁচাতে আমাদের টাকা নয় ছয় হবে। মোচ্ছব চলছে। সার্কাস চলছে।
মদনের তর্পণ
রাজনীতিকে
তৃণমূল
কোন
জায়গায়
নিয়ে
গেছে।
তিনি
সাধারণ
লোক
নন।
একসময়
মন্ত্রী
ছিলেন।
তার
আচরণ
ভেবে
দেখা
উচিৎ।
এই
জন্যই
লোক
রাজনীতিবিদদের
নিয়ে
উল্টোপাল্টা
কথা
বলেন।
কেন
বলেন,
সেটা
মদন
মিত্রের
মতো
লোক
দেখলে
বোঝা
যায়।
নিজে
জেল
খেটে
এসেছেন।
পশ্চিমবঙ্গের
রাজনীতির
এই
পতন
আমরা
দেখিনি।
আর
মমতা
ব্যানার্জি
অনুপ্রেরণায়
এই
সমস্ত
কিছু
হচ্ছে।
তারপরেও এই কাজ হচ্ছে কি ভাবে? এসব মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় হচ্ছে। ওদের সাংসদ বিধায়ক কি ভাষায় কথা বলেন? ওরা আবার আমাদের জ্ঞান দেন। আমাদের টিউশন দেন এই নেই অভিনয় সংস্কৃতি ঠিক নয় এগুলো কি বঙ্গ সংস্কৃতি।এগিয়ে বাংলা। এই শিক্ষা দিচ্ছেন গোটা দেশকে ? বাঙালি কি এইভাবে কোনদিন প্রজেক্ট করেছে নিজেকে সবার সামনে।
রেকর্ড পুজো উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রীর
দিলীপ ঘোষ বলেন, এটার পিছনে যে মানসিকতা আছে সবকিছু কুক্ষিগত করে নেওয়ার মানসিকতা কাজ করে। তার পরিণাম, প্রশাসন বলে কিছু নেই। প্রশাসনের কোনো ক্ষমতা নেই। সব কিছু ভেঙে পড়েছে। এই উচ্ছৃঙ্খলতা এবং উৎপাত। এত আন্দোলন হচ্ছে তাদের লোকরাই তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে গোটা রাজ্যের মানুষ এই উৎপাতের শিকার। গোটা রাজ্যকে কুক্ষিগত করে নেওয়ার এই মানসিকতার শিকার রাজ্যবাসী। এই ধরনের রাজনীতির চরম বিকৃত রূপ হলেন মদন মিত্ররা।
মমতার ভুল মন্ত্র উচ্চারণ
দিলীপ ঘোষ বলেন, "প্রতিবার উনি ভুল বলেন। ভুল বলার জন্য বাংলার এই অধঃপতন। মন্ত্র ভুল বললে।লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি হয়। উনি তো উর্দু , তামিল, তেলেগু সব জানেন। সংস্কৃত জানেন না বোধহয়। পাপের ফলে মুখ দিয়ে শুদ্ধ সংস্কৃত বেরোয় না। উনি মনে হয় পাবলিসিটির জন্য করেন।