এনআরএস-এ জরুরি বিভাগে কাজ শুরু, অন্যগুলিতে অচলাবস্থা! রোগী হয়রানি, চূড়ান্ত দুর্ভোগ
শুক্রবার সকালেও কর্মবিরতি জারি রয়েছে এনআরএস-সহ রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে। আউটডোর বন্ধ রয়েছে। তবে এমারজেন্সি খোলা হয়েছে।
শুক্রবার সকালেও কর্মবিরতি জারি রয়েছে এনআরএস-সহ রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে। আউটডোর বন্ধ রয়েছে। তবে এমারজেন্সি খোলা হয়েছে। সেখানেই রোগী দেখছেন সিনিয়র চিকিৎসকরা। এনআরএস-সহ সরকারি হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তারক্ষীদের পাশাপাশি জুনিয়র চিকিৎসকদের গেট নিয়ম্ত্রণ করতে দেখা গিয়েছে।
এনআরএস
জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতি শুরু হয়েছে আগেই। শুক্রবার সকালেও তা জারি রয়েছে। এনআরএস-এর প্রধান দরজা নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা গিয়েছে জুনিয়র চিকিৎসকদের। আগেকার কার্ড থাকলে তবেই কাউকে হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়ার চিত্র দেখা গিয়েছে শুক্রবার সকালে। পরিষেবা বন্ধের জেরে বিপাকে পড়েছেন সেখানে যাওয়া রোগীরা। এদিন সকালে জরুরি বিভাগে কাজ শুরু হয়েছে।
এসএসকেএম
জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতির ছায়া এসএসকেএম-এও। এমারজেন্সি খোলা হয়েছে। সেখানেই রোগী দেখার কাজে ব্যস্ত রয়েছেন সিনিয়র চিকিৎসকরা। দূরদূরান্ত থেকে রোগীরা এসে চূড়ান্ত দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন। নিউরোলজিতে ভর্তি এক রোগীর পরিবারের অভিযোগ ৬ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত শুধু স্যালাইন চলেছে। তবে এদিন সকাল থেকে তাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ।
আরজিকর
আউটডোর বন্ধ রয়েছে আরজি করে। সেখানেও প্রধান দরজা প্রায় বন্ধ। একজন করে ঢুকতে কিংবা বেরোতে পারবেন এরকম ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছে। দূর দূরান্ত থেকে এখানেও রোগীরা আসছেন। কিন্তু পরিস্থিতি দেখে ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। হয়রানির জেরে দুর্ভোগে পড়ছেন রোগীর পরিবারের সদস্যরা।