শুভেন্দুকে পাল্টা অধীর ঘনিষ্ঠ মনোজের! রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য
উন্নয়নের সুফল না বিষফল তা বোঝা যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে পাল্টা দিলেন কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তী।
উন্নয়নের সুফল না বিষফল তা বোঝা যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে পাল্টা দিলেন কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তী। যদিও অধীর চৌধুরী ঘনিষ্ঠ কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তীর 'কিছুদিন' কথাটি নিয়ে চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুরের সাগরবাড় কংগ্রেসের গড় বলে পরিচিত। সেখানকার গ্রাম পঞ্চায়েত দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে কংগ্রেসের দখলে ছিল। ২০১৮-র পঞ্চায়েত নির্বাচনে ১৪ টি আসনের মধ্যে ৬ টি করে আসন দখল করে কংগ্রেস ও তৃণমূল। দুটি আসন পায় সিপিএম। কংগ্রেস ও বামেরা ওই পঞ্চায়েতে বোর্ড গড়বে, এটা নিশ্চিত হলেও, বোর্ড গঠনের আগেই কংগ্রেসের ছয় সদস্য তৃণমূলে যোগ দেন।
এভাবে পূর্ব মেদিনীপুরের সাগরবাড় গ্রাম পঞ্চায়েত দখলের পর শুভেন্দু অধিকারী বলেন, এটা উন্নয়নের সুফল। যত দিন যাচ্ছে তৃণমূল উন্নয়নের সুফল পাচ্ছে। একইসঙ্গে তৃণমূলও শক্তিশালী হচ্ছে।
এরই পাল্টা দেন অধীর ঘনিষ্ঠ কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, উন্নয়নের সুফল না বিষফল তা বোঝা যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। মনোজ চক্রবর্তীর অভিযোগ, নির্বাচনী লড়াইয়ে ভয় পায় তৃণমূল। বিরোধীদের থেকে লোকও ভাঙায়। তৃণমূল নেত্রী একসময় নো আইডেনটিটি, নো ভোটের দাবিতে আন্দোলনে করেছিলেন। এখন সেই দল আইডেনটিটি কার্ড থাকলেও ভোট দিতে দেয় না।