বিধানসভায় কাটমানি বিতর্ক! মুখ্যমন্ত্রীর নিশানায় সাংবাদিকরাও
কাটমানি বিতর্কে এবার সাংবাদিকদেরও টানলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেসব সাংবাদিক কাটমানি নেন, তাঁদের নাম তিনি জানেনবলেও দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
কাটমানি বিতর্কে এবার সাংবাদিকদেরও টানলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেসব সাংবাদিক কাটমানি নেন, তাঁদের নাম তিনি জানেন বলেও দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার নাম করে এই কাটমানি নেওয়া হয়। এইসব সাংবাদিকরা একাধিক বাড়ি গাড়ি করেছেন বলেও অভিযোগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
'তৃণমূলে অসৎ মাত্র ০.০১%'
মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় দাবি করেন, দলে অসৎ লোকের সংখ্যা মাত্র ০.০১ শতাংশ। এর আগে পার্থ চট্টোপাধ্যায় কিংবা ফিরহাদ হাকিমরাও বলেছিলেন তৃণমূলের৯৯.৯৯ শতাংশই ভাল। এদিন তাঁরই প্রতিধ্বনী করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী।
'প্রত্যেক পেশাতেই খারাপ লোক'
কথা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন প্রত্যেক পেশাতেই খারাপ লোক থাকে। সরকারি আধিকারিক, পুলিশ, রাজনীতিকদের কেউ না কেউ টাকা খান। কার্যত এমনই মন্তব্য করেন তিনি।
'সাংবাদিকদের কারা টাকা খান তিনি জানেন'
মুখ্যমন্ত্রী
বলেন,
সাংবাদিকদের
একাংশও
এই
প্রক্রিয়ায়
জড়িত।
টাকার
মাধ্যমে
ক্ষমতাসীনদের
সঙ্গে
পরিচয়
করিয়ে
দেন
বলে
অভিযোগ
করেন
মুখ্যমন্ত্রী।
তাঁরাই
আবার
লেখেন
এবং
জ্ঞান
দেন
বলে
অভিযোগ
করেন
মুখ্যমন্ত্রী।
মুখ্যমন্ত্রী
অভিযুক্ত
সাংবাদিকদের
নাম
বলতে
উদ্যোগী
হলে
বিরোধী
দলনেতা
আব্দুল
মান্নান
হাত
নেড়ে
নাম
বলতে
বারণ
করেন।
এপ্রসঙ্গে
আব্দুল
মান্নান
পরবর্তী
সময়ে
জানান,
সাংবাদিকের
বিরুদ্ধে
অভিযোগ
তুললেও,
বিধানসভায়
তাদের
আত্মপক্ষ
সমর্থনের
সুযোগ
নেই।
নিজের
ঘরে
বসে
মুখ্যমন্ত্রী
একই
বিষয়
উঠে
আসলে
সেই
সময়
ইন্দ্রনীল
সেন
নিরস্ত
করেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
পঞ্চায়েত
নির্বাচন
থেকে
সদ্য
হয়ে
যাওয়া
লোকসভা
নির্বাচন
সবক্ষেত্রেই
মুখ্যমন্ত্রী
নিশানা
করেছিলেন
সংবাদ
মাধ্যমের
একাংশকে।
আর
সম্প্রতি
রাজ্যে
সংঘর্ষ
প্রসঙ্গে
তাঁর
মন্তব্য
ছিল,
ভোটের
পর
থেকে
যে
সংখ্যায়
সংঘর্ষ
হচ্ছে
তার
থেকে
বেশি
প্রচার
করছে
সংবাদ
মাধ্যমের
একাংশ।
[আরও পড়ুন: বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা! পে কমিশন নিয়ে আশার আলো রাজ্য সরকারি কর্মীদের]
[আরও পড়ুন: বাজপেয়ীর চিতাভস্মের বিসর্জন যাত্রার টাকা বকেয়া! বিব্রতকর পরিস্থিতিতে যোগী সরকার]