For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ভর্তি নিয়ে কলেজে কলেজে বেলাগাম 'তোলাবাজি'! যা নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

কলেজের ভর্তিতে তোলাবাজি বরদাস্ত নয়। ভর্তিতে বাধা পেলেই পুলিশকে জানান। অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে এমনটাই আবেদন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

  • |
Google Oneindia Bengali News

কলেজের ভর্তিতে তোলাবাজি বরদাস্ত নয়। ভর্তিতে বাধা পেলেই পুলিশকে জানান। অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে এমনটাই আবেদন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতার পুলিশ কমিশনারকেও বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

ভর্তি নিয়ে কলেজে কলেজে বেলাগাম তোলাবাজি! পুলিশ কমিশনারকে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ

কলেজে কলেজে অনলাইনে ফর্মফিলাপের সময় থেকেই অভিযোগ উঠেছিল। এমন কি মুখ্যমন্ত্রী নেতাজি ইন্ডোরে বিষয়টি নিয়ে বার্তা দেওয়ার পরও যে কাজ হয়নি তা প্রমাণিত হয়ে যায় গড়িয়ার দীনবন্ধু এন্ড্রুজ কলেজে ভর্তি নিয়ে তৃণমূলের দুপক্ষের লড়াইয়ে।

যত দিন যাচ্ছে একের পর এক কলেজের নাম সামনে আসছে। কলেজগুলির মধ্যে রয়েছে, আশুতোষ কলেজ, সুরেন্দ্রনাথ কলেজ, উত্তর কলকাতার শ্রীশচন্দ্র কলেজ, কিংবা বারাসত গর্ভমেন্ট কলেজ। কলেজগুলিতে তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গেলেও বলা হচ্ছে ভর্তি হয়ে গিয়েছে। কীভাবে সম্ভব হচ্ছে, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকরা জানাচ্ছেন, বিষয়ের ভিত্তিতে, কলেজের নাম অনুযায়ী টাকাও বেড়ে যাচ্ছে। অভিযোগ, শহরে বিভিন্ন কলেজে ভর্তি হতে গেলে ২০ হাজার থেকে শুরু করে একলক্ষ কুড়ি হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ চাওয়া হচ্ছে কলেজের ছাত্র সংসদগুলির সদস্যদের তরফে। ছাত্র ছাত্রীরা যখন কাকুতিমিনতি করছে, ভর্তির জন্য টাকা কম করতে, তখন সেইসব ছাত্রনেতারা জানাচ্ছে, টাকা দিতে হবে অনেককে। তাই টাকার অঙ্ক কম করা যাবে না।

ভর্তিতে ছাত্র সংসদ কিংবা ছাত্র নেতাদের তরফে ঘুষ চাওয়ার কথা প্রকাশ্যে আসতেই মুখরক্ষার তাগিদে কিছুটা যেন নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। টাকা চাওয়ার অভিযোগে, শুক্রবার উত্তর কলকাতার শ্রীশচন্দ্র কলেজের দুই ছাত্র লালসাগর গুপ্ত এবং রীতেশ জয়সওয়ালকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর আগে বারাসত গর্ভমেন্ট কলেজ থেকেও একজন ছাত্রনেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

সরকারের তরফে মুখ্যমন্ত্রী কিংবা শিক্ষামন্ত্রী বারবার বলছেন অভিযোগ এলেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু সেই বার্তা যে কাজ করছে না এইসব ঘটনা থেকেই পরিষ্কার।
শ্রীশচন্দ্র কলেজের সামনে থাকা ছাত্র নেতারা দোষ চাপাচ্ছে এবিভিপির ওপর। আদৌ যেখানে এবিভিপির কোনও অস্তিত্বই নেই।
ইউনিয়নের ব্যাজ পরে কলেজের সামনে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করছেন ছাত্র নেতারা। অভিযোগ উঠছে, খবর নেওয়ার জন্য কলেজের অফিস ঘর পর্যন্ত ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না ছাত্রছাত্রী কিংবা অভিভাবকদের। কিছু জিজ্ঞাসা করলেই, রফার প্রস্তাব দিচ্ছে ছাত্র নেতারা।

অভিযুক্ত ছাত্রনেতাদের আবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভানেত্রী জয়া দত্ত কিংবা তৃণমূল নেতা শান্তনু সেনের সঙ্গেও দেখা যাচ্ছে। যদিও এবিষয়ে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভানেত্রী জয়া দত্ত জানিয়েছেন, ছাত্র সংগঠনের প্রধান হিসেবে কারও সঙ্গে তার ছবি থাকতেই পারে। তবে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে । অভিযুক্তদের দল থেকে বহিষ্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

সমালোচকরা বলছেন, দলগত ভাবে ঘটনার নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে পুলিশ কমিশনার ব্যবস্থার নির্দেশ দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।

English summary
Chief Minister is angry about admission process in the Colleges in West Bengal.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X