শপথ চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ও উজ্জ্বল বিশ্বাসের, কোন দফতর পেলেন দুই নয়া মন্ত্রী?
চন্দ্রিমা ভট্টাটার্যকে স্বাস্থ্য দফতরের স্বাধীনদায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেইসঙ্গে ই গভর্ন্যান্স দফতরও পাচ্ছেন চন্দ্রিমাদেবী। আর উজ্জ্বল বিশ্বাস পাচ্ছেন কারা দফতর।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ হল সোমবার। নতুন মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য উজ্জ্বল বিশ্বাস। এদিন দুই মন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যরা। দু'জনেই স্বাধীনদায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন।
এদিন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে ঘোষণা করেন, চন্দ্রিমা ভট্টাটার্যকে স্বাস্থ্য দফতরের স্বাধীনদায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেইসঙ্গে ই গভর্ন্যান্স দফতরও পাচ্ছেন চন্দ্রিমাদেবী। আর উজ্জ্বল বিশ্বাস পাচ্ছেন কারা দফতর। কারা দফতরের মন্ত্রী ছিলেন অবনী জোয়ারদার।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি বর্তমানে অসুস্থ। তাই তাঁর দফতরের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হল উজ্জ্বল বিশ্বাসের হাতে। অবনী জোয়ারদারের বিষয়ে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, তাঁর মন্ত্রিসভায় আরও রদবদল করা হবে। তবে এদিন যেহেতু তাঁকে দিল্লি যেতে হচ্ছে, এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত এখনই নেওয়া হচ্ছে না। দিল্লি থেকে ফিরেই তিনি মন্ত্রিসভার রদবদল করবেন।
গত সোমবার নির্ধারিত ছিল দুই মন্ত্রীর শপথ গ্রহণ। কিন্তু রাজ্যপাল কেশরী ত্রিপাঠী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় পিটিয়ে যায় শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। অস্ত্রোপচারের পর রবিবারই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন রাজ্যপাল। তারপরই চূড়ান্ত হয় শপথগ্রহণের বিষয়টি।
শুধু
দুই
মন্ত্রীকে
এনে
মন্ত্রিসভার
সম্প্রসারণই
নয়,
আরও
বেশ
কয়েকজন
মন্ত্রীর
দফতর
অদলবদল
হবে।
মুখ্যমন্ত্রী
শপথ
গ্রহণ
অনুষ্ঠানের
পরই
এদিন
দুই
মন্ত্রীকে
তাঁদের
দফতর
বণ্টন
করেন।
দিল্লি
থেকে
ফিরে
চূড়ান্ত
করবেন
বাকি
মন্ত্রিসভার
রদবদল।
এই
অনুষ্ঠান
শেষ
করেই
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
রওনা
দেন
দিল্লির
উদ্দেশ্যে।
সেখানে
মঙ্গলবার
কংগ্রেস
সভানেত্রী
সোনিয়া
গান্ধীর
সঙ্গে
বৈঠকের
কথা।
রাষ্ট্রপতি
নির্বাচনে
বিরোধীদের
এক
মঞ্চে
আনার
লক্ষ্যেই
সোনিয়ার
ডাকে
সাড়া
দিয়ে
তিনি
দিল্লি
যাচ্ছেন।