For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

সরকারের প্রতি মতুয়াদের বিশ্বাসভঙ্গ! CAA নিয়ে রাস্তায় নামার হুঁশিয়ারি BJP বিধায়কের

পঞ্চায়েত ভোটে মতুয়ারা কোন দিকে ঝুঁকবেন, সে সম্পর্কে উত্তরের ভার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর ঠেলেছিলেন বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের দিকে। আর এবার নাগরিকত্বের দাবি পূরণ না রাস্তায় নামার হুঁশিয়ারি দিলেন বিধায়ক মুকুটমনি অধ

  • |
Google Oneindia Bengali News

পঞ্চায়েত ভোটে মতুয়ারা কোন দিকে ঝুঁকবেন, সে সম্পর্কে উত্তরের ভার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর ঠেলেছিলেন বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের দিকে। আর এবার নাগরিকত্বের দাবি পূরণ না রাস্তায় নামার হুঁশিয়ারি দিলেন বিধায়ক মুকুটমনি অধিকারী। রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতারা অবশ্য গুজরাতে পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার ব্যাপারটিকে সিএএ-র প্রথম ধাপ বলেই বর্ণনা করেছেন।

একের পর এক বিজেপি বিধায়কের হুঁশিয়ারি

একের পর এক বিজেপি বিধায়কের হুঁশিয়ারি

মুকুটমনি অধিকারি শুধুমাত্র রানাঘাট দক্ষিণ কেন্দ্রের একজন বিজেপি বিধায়কই নন, তিনি অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘেরও সিনিয়র নেতা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, শীঘ্রই যদি মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়া না হয়, তাহলে তাঁরা রাস্তায় নামবেন। তিনি বলেছেন, গুজরাতে ১৯৫৫ সালের আইন অনুযায়ী নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তাঁরা চান যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ২০১৯-এর সিএএ কার্যকরী করা হোক। চাপ বাড়িয়ে তিনি বলেছেন, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার সিএএ নিয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে বলেই মনে করেন তিনি।
হরিণঘাটা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক তথা মতুয়া নেতা অসীম সরকার, বিজেপি যদি ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতি ২০২৪-এ না রাখতে পারে তা মতুয়াদের বিশ্বাস ভঙ্গ হবে। তবে তিনি মনে করেন বিজেপি নেতৃত্ব ২০১৯-এর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রাখবে। তিনি প্রশ্ন করেছেন, যদি ১৯৫৫-এর আইন অনুযায়ী নাগরিকত্ব দেওয়া হয়, তাহলে ২০১৯-এর নতুন আইন পাস করানোর কী দরকার ছিল। এব্যাপারে স্পষ্টীকরণের দাবি তিনি করেছেন। (ছবি: মুকুটমনি অধিকারীর ফেসবুক প্রোফাইল)

মতুয়া কারা

মতুয়া কারা

তফশিলি জাতির জনসংখ্যার একটা বড় অংশই হলেন মতুয়া। যাঁরা দেশ ভাগের কারণে স্বাধীনতার পরে ১৯৫০-এর দশক থেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান এবং পরবর্তী কালে বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয় নিপীড়নের কারণে পশ্চিমবঙ্গে এসেছেন। তারা সিএএ-র ভবিষ্যত নিয়েই শঙ্কিত, কেননা ২০১৯-এ আইন পাশের পরে গত তিন বছর ধরে তা বাস্তবায়িত হয়নি। এই আইনের বাস্তবায়ন হলে তাদের সম্প্রদায়কে যথাযথ স্বীকৃতি দেওয়া হবে বলেই মনে করেন মতুয়ারা। (ছবি: মুকুটমনি অধিকারীর ফেসবুক প্রোফাইল)

পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে মতুয়াদের প্রভাব

পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে মতুয়াদের প্রভাব

বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি লোকসভা আসন এবং নদীয়, উত্তর ২৪ পরগনা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রায় ৪০ টি আসনে মতুয়াদের প্রভাব রয়েছে। সিএএ নিয়ে বিজেপির প্রতিশ্রুতিতে ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে এই পাঁচটি আসন এবং ৪০ টির মধ্যে ২৯ টি আসন পেয়েছিল বিজেপি।

১৯৫৫-এর আইনে কী রয়েছে

১৯৫৫-এর আইনে কী রয়েছে

১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন অনুযায়ী, ১৯৯৭ সালের মার্চ পর্যন্ত যাঁরা ভারতে এসেছিলেন, তাঁরা সবাই বৈধ নাগরিক। আর ১৯৭১ সালের পরে যাঁরা ভারতে এসেছেন, তাঁদের আইনের বিধান অনুযায়ী, সাতবছর থাকার পরে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে এই আইনেই সম্প্রতি পাকিস্তান থেকে গুজরাতের দুটি জেলায় আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি, খ্রিস্টানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

হিমাচল প্রদেশ নির্বাচন ২০২২: বিনামূল্যে বিদ্যুৎ থেকে ৫ লক্ষ চাকরি, কংগ্রেসের ইস্তেহারে প্রতিশ্রুতিহিমাচল প্রদেশ নির্বাচন ২০২২: বিনামূল্যে বিদ্যুৎ থেকে ৫ লক্ষ চাকরি, কংগ্রেসের ইস্তেহারে প্রতিশ্রুতি

English summary
BJP MLA Mukutmani Adhikari threatens to take to streets over CAA for Matua's
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X