কর্ণাটকে সরকারের আয়ু বেশিদিন নয়! বিজেপি নেতার মুখেই শোনা গেল এমন বাণী
কর্ণাটকে আড়াই দিনের বিজেপি সরকারের পতনের পর শক্তি পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত সময়কেই দুষছে বিজেপি। সেইসঙ্গে বাংলার বিজেপি নেতৃত্ব মনে করছে কর্ণাটকে যে সরকারই আসুক তার আয়ু বেশিদিন নয়।
কর্ণাটকে আড়াই দিনের বিজেপি সরকারের পতনের পর শক্তি পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত সময়কেই দুষছে বিজেপি। সেইসঙ্গে বাংলার বিজেপি নেতৃত্ব মনে করছে কর্ণাটকে যে সরকারই আসুক তার আয়ু বেশিদিন নয়। বিজেপি আড়াই দিন থেকেছে, এবার বল কংগ্রেস ও জেডিএসের কোর্টে। তাদের জোট সরকার কর্ণাটকে স্থায়ী সরকার দিতে পারবে না বলে মনে করছেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা।
বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় নেতা রাহুল সিনহা বলেন, যাঁরা সমর্থন দিয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি সময় অভাবে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে আমরা আস্থাভোটে মুখোমুখি হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আস্থাভোটের আগেই ইয়েদুরাপ্পা পদত্যাগ করে বুঝিয়ে দিয়েছেন বিজেপি গণতন্ত্রের পক্ষে।
রাহুল সিনহা আরও বলেন, কর্ণাটকে যে সরকারই হোক তার আয়ু বেশিদিন নয়। কারণ হিসেবে তাঁর ব্যাখ্যা, কংগ্রেস স্বার্থ ছাড়া কোনও কাজ করে না। কংগ্রেসের এই চালাকির সরকার বেশিদিন টিকবে না। এদিন আস্থা ভোটে আস্থা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। তার ফলে কর্ণাটকে সরকার গড়তে চলেছে কংগ্রেস ও জেডিএস জোট।
এবার কংগ্রেস ও জেডিএসের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী এইচডি কুমারস্বামীকে আস্থাভোটের মুখোমুখি হতে হবে। তবে তাঁদের সঙ্গে পর্যাপ্ত সংখ্যা রয়েছে। যা ছিল না বিজেপির। কুমারস্বামীর কাছে একটাই চ্যালেঞ্জ সবাইকে এক জায়গায় ধরে রাখা। তা রাখতে পারলেই বিজেপির পক্ষে কুমারস্বামী সরকারকে ফেলা সহজ হবে না।
[আরও পড়ুন: ফিরে এল ইতিহাস! ৭ দিনের পর এবার ২দিনেই মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরলেন ইয়েদুরাপ্পা]