যোগাযোগকারী বিধায়ক নিয়ে নতুন সংখ্যা মুকুলের! নিজের তুলনা টানলেন প্রাক্তন নেত্রীর সঙ্গে
দিন দুয়েক আগে সংখ্যাটা ছিল কম। এবার এক ধাক্কায় বেড়ে গেল যোগাযোগকারী তৃণমূল বিধায়কের সংখ্যা। এদিন বিজেপি নেতা মুকুল রায় দাবি করেন, তৃণমূলের ৫০জন বিধায়ক যোগাযোগ করেছেন তাঁর সঙ্গে।
দিন দুয়েক আগে সংখ্যাটা ছিল কম। এবার এক ধাক্কায় বেড়ে গেল যোগাযোগকারী তৃণমূল বিধায়কের সংখ্যা। এদিন বিজেপি নেতা মুকুল রায় দাবি করেন, তৃণমূলের ৫০ জন বিধায়ক যোগাযোগ করেছেন তাঁর সঙ্গে। একইভাবে বহু পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এমন কী পুরপ্রধানরাও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি।
৫০ বিধায়কের যোগাযোগ
এদিন
মুকুল
রায়
দাবি
করেন
অন্তত
৫০
জন
বিধায়ক
তাঁর
সঙ্গে
যোগাযোগ
করেছেন।
একইসঙ্গে
তাঁর
দাবি,
সদস্যদের
সঙ্গে
নিয়ে
পঞ্চায়েত
প্রধান
এবং
সদস্যদের
সঙ্গে
নিয়ে
পঞ্চায়েত
সমিতির
নেতারাও
তাঁর
সঙ্গে
যোগাযোগ
রাখছেন।
তাঁর
সঙ্গে
যোগাযোগকারীদের
মধ্যে
কাউন্সিলরদের
সঙ্গে
নিয়ে
পুরপ্রধানরাও
রয়েছেন
বলে
দাবি
করেছেন
মুকুল
রায়।
মমতার আচরণের সঙ্গে তুলনায় নিজেকে টানলেন মুকুল
জয়
শ্রীরাম
স্লোগান
নিয়ে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
আচরণ
নিয়ে
বিজেপির
তরফে
কটাক্ষ
করা
হচ্ছে।
এদিন
এপ্রসঙ্গে
মুকুল
রায়
বলেন,
মানসিক
ভারসাম্য
হারিয়েছেন
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
এরপরেই
মুকুল
রায়
বলেন,
তাঁকে(নিজেকে)
দেখে
যদি
কেউ
মা-মাটি-মানুষ
বলে
স্লোগান
দেন,
তাহলে
কি
তিনি
রেগে
যাবেন,
প্রশ্ন
করেন
বিজেপি
নেতা।
মুকুল রায়ে দাবি
তৃণমূল
থেকে
বিজেপিতে
দলবদল
নিয়ে
দীর্ঘদিন
ধরেই
সক্রিয়
মুকুল
রায়।
এর
আগে
তিনি
দাবি
করেছিলেন
২০২১-এর
আগেই
সংখ্যালঘু
হয়ে
পড়বে
রাজ্যের
তৃণমূল
সরকার।
তবে
তিনি
তাড়াতাড়ি
কিছু
করার
পক্ষপাতি
নন।
কটাক্ষ
করে
মুকুল
রায়
বলেছিলেন,
বুকের
ব্যথা
একদিনে
হয়ে
গেল,
স্ট্রোক
হয়ে
গেল,
ডাক্তার
সারিয়ে
দিক,
তা
তিনি
চান
না।
বুকের
ব্যথা
ধিক
ধিক
করে
বারুক।
একটু
দলবদলে
ব্যথা,
আবার
একটু
বুকের
ব্যথা
কমল,
আবার
দলবদল,
আবার
বুকের
ব্যথা।
এমনটাই
বলেছিলেন
মুকুল
রায়।