মহেশতলায় উপনির্বাচন! ২ বছরে ভোট বৃদ্ধিতে মমতার দলকে পিছনে ফেলল মোদীর দল
দুই বছরে তৃণমূলের ভোট বাড়ল ১১,১৪৩ টি। কিন্তু নিকটবর্তী প্রার্থীর সঙ্গে ব্যবধান বাড়ল ৬২৮৯৬ ভোটের। অন্যদিকে, বিজেপির ভোট বেড়েছে ২৭,০৮৪।
দুই বছরে তৃণমূলের ভোট বাড়ল ১১,১৪৩ টি। কিন্তু নিকটবর্তী প্রার্থীর সঙ্গে ব্যবধান বাড়ল ৬২৮৯৬ ভোটের। অন্যদিকে, বিজেপির ভোট বেড়েছে ২৭,০৮৪। তৃণমূলের সঙ্গে ব্যবধান অনেকটা হলেও, এই ভোট বৃদ্ধিতে উৎফুল্ল গেরুয়া শিবির। অন্যদিকে ২ বছরে সিপিএম-এর ভোট কমেছে ৫০,৯০৭ টি। ফল নিয়ে অনেক হিসেব নিকেশ, অনেক কাঁটা ছেঁড়া হবে, কিন্তু সরলীকরণ করলে দেখা যাবে, সিপিএম থেকে সরে যাওয়া ভোটের সিংহভাগ গিয়েছে বিজেপির দিকে। আর কিছুটা পেয়েছে তৃণমূল।
শতাংশের নিরিখে ২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট মোট প্রাপ্ত ভোটের ৪৮.৬০ শতাংশ। সিপিএম-এর ক্ষেত্রে ৪২.২০ শতাংশ এবং বিজেপির ক্ষেত্রে ৭.৭০ শতাংশ।
দুই বছরের মধ্যেই শতাংশের নিরিখে ২০১৮-র বিধানসভা উপনির্বাচনে নির্বাচনে তৃণমূল তাদের প্রাপ্ত ভোটের পরিমাণ বাড়িয়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। হয়েছে প্রায় ৫৮ শতাংশ। অন্যদিকে, বিজেপি ভোট বাড়িয়েছে প্রায় ১৬ শতাংশ। হয়েছে ২৩ শতাংশ। আর রাজ্যে বামদলগুলির রক্তক্ষরণ যে অব্যাহত তা আবারও প্রমাণ করে দিল মহেশতলা। যা একসময়ের বাম দুর্গ বলেই পরিচিত ছিল। সিপিএমের ভোট ২৫ শতাংশ কমে হয়েছে ১৭ শতাংশ। যেখানে তৃণমূলের ভোট বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ, সেখানে বিজেপির ভোট বেড়েছে ১৬ শতাংশ।
একনজরে দেখে নেওয়া যাক দুই বছরে তিন রাজনৈতিক দলের ভোটের হিসেব নিকেশ