আমি দাদা বলছি, ফোনে বলেন মুকুল! সব্যসাচী দত্ত বললেন সেদিনের কথা
দিন দুয়েক আগে তাঁর বাড়িতে মুকুল রায়ের যাওয়া নিয়ে সাফাই দিলেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত। শুক্রবার সন্ধেয় বিধাননগরে সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে গিয়েছিলেন মুকুল রায়।
দিন দুয়েক আগে তাঁর বাড়িতে মুকুল রায়ের যাওয়া নিয়ে সাফাই দিলেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত। শুক্রবার সন্ধেয় বিধাননগরে সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে গিয়েছিলেন মুকুল রায়। এনিয়ে রাজনৈতিক জল্পনা তুঙ্গে ওঠে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে ফিরহাদ হাকিম এবং জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের উপস্থিতিতে রবিবার বৈঠক হয়।
শুক্রবার সন্ধে। তিনি বাড়ি ফিরছেন। অন্য প্রাপ্ত থেকে ফোন। দাদা বলছি। নম্বর সেভ না থাকায় প্রথমটায় বুঝতে পারেননি। পরে বলে দাদা মুকুল রায় বলছি।
সব্যসাচী দত্তের বয়ান অনুযায়ী, মুকুল রায় অপর প্রান্ত থেকে বলেন, সল্টলেকে এসেছিলাম। অনেকদিন তোদের সঙ্গে দেখা নেই, দেখা করতে চাই। সব্যসাচী দত্তও রাজি হয়ে যান। বাড়িতে যান।
স্ত্রী ইন্দ্রাণী দত্তের সঙ্গে অন্য অনেকের মতো মুকুল রায় এবং তাঁর পরিবারের ভাল যোগাযোগ বলে জানিয়েছেন সব্যসাচী দত্ত। ভারতের দেখা দেখেন তিনি।
একটা সময় বলেন। খিদে পেয়েছে। লুচি আলুর দম বানাতে। সেই মতো কাজ চলে। সেই লুচি আলুর দম বানাতে যতটা সময় লেগেছে। ততটুকুই বেশি
সময় মুকুল রায় তাঁর বাড়িতে ছিলেন বলে জানিয়েছেন। রাজনীতি নিয়ে দুজনের কোনও কথা হয়নি বলে সাংবাদিকদের সামনে দাবি করেছেন সব্যসাচী দত্ত।
[আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটের মুখে কলকাতায় বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার! লালবাজারের গোয়েন্দাদের জালে এক]
বাড়ির নিচে প্রেস ছিল কিনা তাঁর জানা ছিল না, বলেছেন সব্যসাচী দত্ত। কেননা তিনি কোনও প্রেসকে ডাকেননি।
সব্যসাচী দত্ত বলেন, তাঁকে সহকর্মীরা চেনেন, জানেন। তিনি দলে ছিলেন, আছেন, থাকবেন, জানিয়েছন বিধাননগরের মেয়র।