বিজেপিতে নতুন পদ ভারতী, মাফুজার! কর্মশালায় অনুপস্থিতিদের বড় তালিকা নিয়ে জল্পনা
দলে নির্বাচনী লড়াইয়ের পুরস্কার পেলেন প্রাক্তন আইপিএস ভারতী ঘোষ এবং মাফুজা খাতুন। তাঁদের দুজনকেই সহ সভানেত্রীর পদ দেওয়া হয়েছে।
দলে নির্বাচনী লড়াইয়ের পুরস্কার পেলেন প্রাক্তন আইপিএস ভারতী ঘোষ এবং মাফুজা খাতুন। তাঁদের দুজনকেই সহ সভানেত্রীর পদ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাজ্য বিজেপির নির্বাচনী সাংগঠনিক কর্মশালায় এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। এদিনের কর্মশালায় কৈলাস বিজয়বর্গীয় কিংবা মুকুল রায়ের মতো অনেকেই অনুপস্থিত ছিলেন।
রাজ্য বিজেপির কর্মশালা
এদিন আইসিসিআর-এ রাজ্য বিজেপির নির্বাচনী সাংগঠনিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সূত্রের খবর অনুযায়ী ই কর্মশালায় হাজির থাকার জন্য রাজ্য থেকে নির্বাচিত ১৮ সাংসদকে যেমন আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, তেমনই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কেও।
ভারতী, মাফুজাকে বিশেষ দায়িত্ব
এদিনের
কর্মশালা
থেকে
ভারতী
ঘোষ
এবং
মাফুজা
খাতুনকে
বিশেষ
দায়িত্ব
দেওয়া
হয়েছে।
দুজনকেই
রাজ্য
সহ
সভানেত্রীর
পদ
দেওয়া
হয়েছে।
লোকসভা
নির্বাচনে
ঘাটাল
থেকে
প্রার্থী
ছিলেন
ভারতী
ঘোষ।
অন্যদিকে
জঙ্গিপুর
থেকে
প্রার্থী
ছিলেন
মাফুজা
খাতুন।
দুজনই
কড়া
প্রতিদ্বন্দ্বিতায়
ফেলেছিলেন
জয়ী
তৃণমূল
প্রার্থীদের।
লোকসভা
নির্বাচনের
পরেও,
এইদুজন
একনাগারে
সংগঠনের
কাজে
যুক্ত
রয়েছেন।
ফলস্বরূপ
তাঁদের
পুরষ্কৃত
করা
হল,
বলেই
সূত্রের
খবর।
সাধারণ
সম্পাদক
করা
হয়েছে
রথীন
বসুকে।
সাংগঠনিক কর্মশালায় অনুপস্থিত যাঁরা
এদিনের
সাংগঠনিক
কর্মশালায়
অনুপস্থিতদের
তালিকাটে
বেশ
দীর্ঘ।
একদিনে
যেমন
রাজ্যের
দায়িত্বপ্রাপ্ত
নেতা
কৈলাস
বিজয়বর্গীয়
অনুপস্থিত
ছিলেন,
অন্যদিকে
অনুপস্থিত
ছিলেন
মুকুল
রায়।
ছিলেন
না
রাজ্য
থেকে
মন্ত্রী
হওয়া
দেবশ্রী
চৌধুরী
এবং
বাবুল
সুপ্রিয়।
১৪
অগাস্ট
বিজেপিতে
যোগ
দেওয়া
শোভন
চট্টোপাধ্যায়ের
অনুপস্থিতিও
সকলের
নজরে
পড়েছে।
পাশাপাশি
সাংসদ
এবং
বিধায়কদের
অনেকেই
এই
কর্মশালায়
অনুপস্থিত
ছিলেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের ক্ষোভ প্রকাশ
সাংগঠনিক কর্মশালায় একজনের অনুপস্থিতির কারণ জানা যায়নি। তবে এই অনুপস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক অরবিন্দ মেনন ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন বলে জানা গিয়েছে।