বাজেট নিয়ে কী প্রতিক্রিয়া বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্সের?
২০২০ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটকে মোটের উপর ভালো আখ্যা দিল রাজ্যের বণিকসভাগুলি। বাজেটে শহর এবং গ্রামে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং শিল্পে জোয়ার আনার দীশা দেখানো হয়েছে বলে মনে করেন রাজ্যের শিল্পপতিরা। দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ১০ শতাংশে পৌঁছানো সম্ভব বলেও মনে করে বণিকসভাগুলি। দেশজুড়ে আর্থিক মন্দা, আর্থিক বৃদ্ধির হাড়ের গতি মন্থর, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি।
পাশাপাশি কর্মসংস্থান কমে যাওয়া। দেশজুড়ে এই পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে অবস্থার মুকাবিলা করে বাজার চাঙ্গা করা এবং দেশের অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়ানোই বড় চ্যালেঞ্জ ছিল কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এর কাছে। আর প্রত্যাশামতোই দুই হাজার কুড়ি সালের বাজেটে সেই প্রচেষ্টায় করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। একদিকে কর্মসংস্থান ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি এবং অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার দাওয়াই বাজেটে বাতলানো হয়েছে। সেই সঙ্গে যাতে শিল্পের জ্বর আসতে পারে তার দিশাও বাজেটে দেখানো হয়েছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগের অনুমতি এবং রেলের আধুনিকীকরণ ও উন্নয়নের পাশাপাশি জাতীয় সড়ক এবং সেতু নির্মাণের মতো গ্রামীণ এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজের দিশা দেখানো হয়েছে বাজেটে।
শনিবার লোকসভায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মালা সিথারামান এর পেশ করা এই বাজেটকে মোটের উপর ভালো বলে প্রতিক্রিয়া দিল রাজ্যের বণিকসভা গুলি। শিক্ষা ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ এফডিআই ছাড়পত্র কে স্বাগত জানিয়ে এর ফলে বিদেশি বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্থান বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে এবং সেইসঙ্গে মধ্যবিত্তকে ভালো শিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে না হওয়ার প্রয়োজনীয়তা আগামী দিনে তৈরি হওয়া কে ইতিবাচক বলে মনে করেছে রাজ্যের বণিকসভা গুলি। শহর এবং গ্রামীণ এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে কর্মসংস্থান বাড়ানোর উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়েছে বণিকসভা গুলির তরফে।
বাজেটে
মধ্যবিত্তের
জন্য
কর
ছাড়ের
ক্ষেত্রে
বড়সড়
ঘোষণা
করেছেন
কেন্দ্রীয়
অর্থমন্ত্রী।
কেন্দ্রীয়
সরকারের
এই
সিদ্ধান্তের
ফলে
মধ্যবিত্তের
ক্রয়ক্ষমতা
বাড়বে
এবং
এর
ফলে
বাজার
চাঙ্গা
হবে
বলে
মনে
করছেন
রাজ্যের
শিল্পপতিরা।
বাজেটে
জিডিপি
বৃদ্ধির
হার
১০
শতাংশ
রাখা
হয়েছে।
বাজেটের
এই
প্রস্তাবকে
স্বাগত
জানিয়েছে
বণিকসভা
গুলি।
রাজ্যের
শিল্পপতিরা
মনে
করেন
১০
শতাংশ
জিডিপি
বৃদ্ধির
হারের
লক্ষ্যমাত্রায়
পৌঁছানো
সম্ভব।
তবে
তার
জন্য
২০২৩
সালে
কে
যাবে
বলেও
মনে
করেন
তারা।
চীন
ও
আমেরিকার
মধ্যে
চলতি
অর্থনৈতিক
যুদ্ধের
ফল
ভারতকে
ভুগতে
হচ্ছে
বলে
মনে
করেন
রাজ্যে
শিল্পপতিরা।
এর
প্রভাব
ভারতীয়
অর্থনীতিতে
পড়েছে
বলেও
মনে
করেন
তারা।
এই
পরিস্থিতি
সামরিক
এবং
এই
পরিস্থিতি
কাটিয়ে
ওঠা
যাবে
বলেও
মনে
করছেন
রাজ্যের
বণিকসভা
গুলির
আধিকারিকরা।