সারাদিনই সাংসদ, বিধায়কদের সঙ্গে কথা! ৩৫ জনের অনাস্থা নিয়ে জল্পনা বাড়ালেন মেয়র সব্যসাচী দত্ত
বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্তের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবে সই করলেন ৩৫ জন কাউন্সিলর। এদিন ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, সব্যসাচীদত্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিই নন। তিনি কাজে সাহায্য করেন না।
বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্তের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবে সই করলেন ৩৫ জন কাউন্সিলর। এদিন ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, সব্যসাচী দত্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিই নন। তিনি কাজে সাহায্য করেন না। এপ্রসঙ্গে বিধাননগরের মেয়র বলেন, যে সময় কাউন্সিলর হয়েছিলেন বিরোধী হিসেবেই। দরকারে পের বিরোধী আসনেই তিনি বসবেন। মন্তব্য করেছেন সব্যসাচী দত্ত। চেয়ারপার্সন কৃষ্ণা চক্রবর্তী জানিয়েছেন ১৮ জুলাই আস্থা ভোট হবে বিধাননগরে।
চেয়ারম্যান কৃষ্ণা চক্রবর্তী
একে
একে
৩৫
জন
কাউন্সিলরের
সই
করা
চিঠি
জমা
পড়েছে
তাঁর
কাছে।
তিনি
অনাস্থা
প্রস্তাব
আনতে
তা
তুলে
দেন
যুগ্ম
কমিশনারের
কাছে।
বিধাননগরের
চেয়ারম্যান
কৃষ্ণা
চক্রবর্তী
জানান,
দলের
সৈনিক
তিনি।
দলের
নির্দেশ
অনুযায়ী
যাবতীয়
কাজ
করা
হচ্ছে।
অনাস্থার
পক্ষে
৩৫
জনের
স্বাক্ষর
করারল
কথা
জানান
তিনি।
প্রসঙ্গত
রাজারহাট-বিধাননগরে
কাউন্সিলরের
সংখ্যা
৪১
জন।
তিনি
জানান,
৭
দিনের
নোটিশ
দেওয়া
হচ্ছে.
৭
থেকে
১৫
দিনের
মধ্যে
বোর্ড
মিটিং
ডেকে
অনাস্থা
আনতে
হবে।
পরে
জয়েন্ট
কমিশনারের
সঙ্গে
কথা
হওয়ার
পর
কৃষ্ণা
চক্রবর্তী
সংবাদ
মাধ্যমকে
জানান,
১৮
জুলাই
বিধাননগরে
সব্যসাচী
দত্তের
বিরুদ্ধে
অনাস্থা
প্রস্তাব
আনা
হবে।
ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়
সূত্রের খবর অনুযায়ী, তৃণমূলের তরফে মেয়র সব্যসাচী দত্তকে সরানোর জন্য যাবতীয় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়কে। শোনা যাচ্ছে, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে তিনিই হতে পারেন বিধাননগরের পরবর্তী মেয়র। এদিন তিনি বলেন, ডেজ আর নাম্বার্ড। মেয়র কাজ করেন না বলেও বিষোদগার করেন তিনি। মেয়র পুরসভাতেও আসেন না বলে অভিযোগ করেন তিনি। বলেন, বিধাননগর এবং রাজারহাটের পুর কর্মীদের মধ্যে বেতন বৈষম্য রয়েছে। তা দূর করতে কোনও ব্যবস্থা নেননি মেয়র।
মেয়র সব্যসাচী দত্ত
তিনি
যে
সময়ে
বিধাননগরের
কাউন্সিলর
নির্বাচিত
হয়েছিলেন
তা
ছিল
বাম
শাসনে।
১৯৯৫
সালে।
প্রয়োজনে
ফের
তিনি
বিরোধী
আসনেই
বসবেন।
নিজের
বিরুদ্ধে
কাউন্সিলরদের
অনাস্থা
প্রসঙ্গে
জানিয়েছেন
সব্যসাচী
দত্ত।
বলেন,
তাঁর
তাড়া
নেই।
বিজেপিও
তাঁর
সঙ্গে
যোগাযোগ
করেনি
বলে
দাবি
করেছেন
সব্যসাচী
দত্ত।
তবে
মুকুল
রায়
দাদা
হিসেবে
নামা
পরামর্শ
দিয়েছেন
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
অনাস্থার
চিঠি
পাওয়ার
পর
তিনি
বাকি
মন্তব্য
করবেন
বলেও
জানান
বিধাননগরের
মেয়র।
কার
কার
সঙ্গে
তাঁর
কথা
হয়েছে,
এ
নিয়ে
উত্তরে
সব্যসাচী
দত্ত
বলেন,
বিভিন্ন
সাংসদ,
বিধায়কদের
সঙ্গে
তাঁর
কথা
হয়েছে।
গত
মার্চ
থেকে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
সঙ্গে
তাঁর
কথা
হয়েছে
কিনা
প্রশ্নের
উত্তরে
সব্যসাচী
দত্ত
বলেন,
রাজ্যের
কাজ
নিয়ে
দিদি
ব্যস্ত।
মধ্যে
ভোটের
সময়
সারাভারতের
নেতাদের
নিয়েও
ব্যস্ত
ছিলেন।
সময়
পেলে,
ডাক
পেলে
তিনি
যাবেন
বলে
জানিয়েছেন,
বিধাননগরের
মেয়র।