করোনা আক্রান্তকে টানা ৩০০ ঘন্টা ইকমো সাপোর্ট! 'অলৌকিক' ঘটনায় বাড়ি ফিরলেন ২৪ বছরের তরুণী
ইকমো সাপোর্ট থেকে বেরিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন কলকাতার কালীঘাটের বছর ২৪-এর তরুণী। চিকিৎসকদের দাবি, কলকাতাবাসী এই মহিলাই প্রথম কোভিড রোগী থিনি ইকমো সাপোর্ট থেকে বেরিয়ে সুস্থ হয়েছেন।
ইকমো সাপোর্ট থেকে বেরিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন কলকাতার কালীঘাটের বছর ২৪-এর তরুণী। চিকিৎসকদের দাবি, কলকাতাবাসী এই মহিলাই প্রথম কোভিড রোগী থিনি ইকমো সাপোর্ট থেকে বেরিয়ে সুস্থ হয়েছেন। ৮ জুন তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন।
বছর ২৪-এর তরুণীকে ঢাকুরিয়ার এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল ১৭ মে। ছিল প্রবল জ্বর ও শ্বাসকষ্ট। সেই সময় তাঁর অক্সিজেন স্যাচুরেশন ছিল ৩৪%। অন্য কোনও শারীরিক অসুবিধা না থাকলেও, তাঁর ওবেসিটি কিছুটা হলেও ভাবিয়েছিল চিকিৎসকদের। কেননা তাঁর ওজন ছিল ১০০ কেজি। তাঁর বাবা জানিয়েছেন, ১০ মে থেকে প্রবল জ্বর ও গলা ব্যথায় আক্রান্ত ছিল সে। তাঁর জ্বর একদিনের জন্য কমে। কিন্তু ফের তা বেড়ে যায়। সঙ্গে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায় তাঁর।
ঢাকুরিয়ার বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর দিন থেকেই তাঁকে ভেন্টিলেশনে দেওয়া হয়। সেই দিন থেকেই ইকমো সাপোর্টে দেওয়ার জন্য পরিবারের তরফে অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর থেকে টানা ১২ দিন অর্থাৎ ২৯ মে পর্যন্ত চলে ইকমো সাপোর্ট।
কাজ করছে না দলের বহু পঞ্চায়েত, বিস্ফোরক তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র
করোনা
আক্রান্ত
হয়ে
ফুসফুস
অকেজো
হয়ে
পড়ায়
মৃত্যু
যেখানে
নিশ্চিত,
সেখানে
প্রায়
৩০০
ঘন্টা
যন্ত্রের
মাধ্যমে
শরীরে
অক্সিজেন
সরবরাহ
করা
হয়।
এরপর
শারীরিক
অবস্থার
উন্নতি
হওয়ায়
আস্তে
আস্তে
প্রথমে
ভেন্টিলেশন,
পরে
আইসিইউ
এর
পরে
এইটডিইউ
থেকে
বের
করা
হয়।
এর
আগে
এইমস
দিল্লি
ও
চেন্নাইয়ের
একচি
বেসরকারি
হাসপাতালে
ইকমো
সাপোর্টে
দুজন
রোগীকে
রাখা
হলেও,
দুজনেরই
মৃত্যু
হয়।