৮০০ কোটির জনসংখ্যার পথে বিশ্ব, কাউন্টডাউন শুরু রাষ্ট্রসংঘের
৮০০ কোটির জনসংখ্যার পথে বিশ্ব, কাউন্টডাউন শুরু রাষ্ট্রসংঘের
বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটির পথে। রাষ্ট্রসংঘের অনুমান ১৫ নভেম্বরের মধ্যে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটিতে পৌঁছে যাবে। রাষ্ট্রসংঘের তরফে আরও জানানো হয়েছে ২০২৩ সাল নাগাদ ভারতের জনসংখ্যা চিনকেও ছাড়িয়ে যাবে। জনসংখ্যা আটশো কোটিতে পৌঁছনোর দিনটিকে পালন করতে রাষ্ট্রসংঘ 'দে অফ এইট বিলিয়নে'র কাউন্টডাউন শুরু করেছে।
মানুষের আয়ু বেড়েছে
জনস্বাস্থ্য, ওষুধ নিয়ে গবেষণা, খাদ্যের সহজলভ্যতা, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার কারণে মানুষের আয়ু বেড়েছে। এছাড়াও বেশ কিছু দেশের ফার্টিলিটি রেটের উচ্চহারের কারণেও আজ জনসংখ্যা এই পর্যায়ে পৌঁছেছে। ২০২২-এর ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৮০০ কোটির জনসংখ্যার ব্যাপারে প্রথম ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। এখন সেই দিনটি পৌঁছতে সামান্য সময় বাকি রয়েছে।
৯০০ কোটিতে পৌঁছতে লাগবে ১৫ বছর
রাষ্ট্রসংঘের
প্রকাশিত
রিপোর্ট
অনুসারে
বিশ্বের
জনসংখ্যা
৭০০
থেকে
৮০০
কোটিতে
পৌঁছতে
১২
বছর
সময়
লাগছে।
আর
তা
৯০০
কোটিতে
পৌঁছেতে
সময়
লাগবে
১৫
বছর।
অর্থাৎ
২০৩৭
নাগাদ
বিশ্বের
জনসংখ্যা
৯০০
কোটিতে
পৌঁছবে।
রাষ্ট্রসংঘের
তরফে
আরও
জানানো
হয়েছে
৮০০
থেকে
৯০০
কোটিতে
পৌঁছনোর
ধীরগতির
কারণ
জনসংখ্যা
বৃদ্ধির
হার
নেমে
যাওয়া।
২০২০
সালে
প্রথমবার
বিশ্বের
জনসংখ্যা
এক
শতাংশের
নিচে
নেমেছে।
রাষ্ট্রসংঘের
অনুমান,
২০৩০-এ
বিশ্বের
জনসংখ্যা
৮৫০
কোটি,
২০৫০-এ
৯৭০
কোটি
এবং
২০৮০
সালে
১০৪০
কোটিতে
পৌঁছে
যাবে।
স্বাস্থ্যের অগ্রগতি হয়েছে
রাষ্ট্রসংঘের
মহাসচিব
অ্যান্তনিও
গুতারেস
বলেছেন,
স্বাস্থ্যের
অগ্রগতির
কারণে
মানুষের
আয়ু
বৃদ্ধি
হয়েছে।
এছাড়াো
মা
ও
শিশুর
মৃত্যুর
হার
সারা
বিশ্বেই
কমেছে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
রাষ্ট্রসংঘের
বিশ্লেষণে
আরও
বলা
হয়েছে,
২০৫০
সাল
পর্যন্ত
বিশ্বের
জনসংখ্যা
বৃদ্ধির
অর্ধেকের
বেশি
হবে
কঙ্গো,
মিশর,
ইথিওপিয়া,
ভারত,
নাইজেরিয়া,
পাকিস্তান,
ফিলিপিন্স
এবং
তানজানিয়ার
মতো
আটটি
দেশে।
পৃথিবীর যত্ন নিতে হবে
রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতারেস আরও বলেছেন, সবাইকেই পৃথিবীর যত্ন নিতে হবে। কেননা আমরা আমাদের প্রতিশ্রুতি থেকে অনেক দূরে রয়েছি।
২৪-এর আবহে কংগ্রেস-সিপিএমের রসায়ন ভিন্ন মাত্রা পাচ্ছে, জল্পনা কংগ্রেস নেতার কথায়