For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

মারাত্মক বিশ্ব উষ্ণায়নের মুখে গোটা বিশ্ব! শতাব্দী শেষে অপেক্ষা করছে বড় বিপদ, কাঠগড়ায় চিন-আমেরিকা

মারাত্মক বিশ্ব উষ্ণায়নের মুখে গোটা বিশ্ব, আমেরিকা-চিনের কারণেই বাড়ছে বিপদ

  • |
Google Oneindia Bengali News

সাম্প্রতিক একটি আন্তর্জাতিক রিপোর্টে দেখা গিয়েছে বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে বায়ুমন্ডলের। গ্রিন হাউস এফেক্টের কারণেই বড় ছিদ্র দেথা গিয়েছে ওজোন স্তরে। এদিকে বর্তমানে গোটা বিশ্বের সবথেকে বড় মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে গিয়েছে বিশ্ব উষ্ণায়ন। এদিকে ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রপুঢঞ্জের ইন্টার গভর্নমেন্টাল ক্লাইমেট চেঞ্জ বা আইপিসিসির বিশেষ প্রতিবেদন। আর তাতেই বেড়েছে উদ্বেগ।

আদৌও কী হবে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ ?

আদৌও কী হবে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ ?

এদিকে শেষ জলবায়ু সম্মেলনে ঠিক হয়েছিল বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির পরিমাণ প্রাক শিল্পায়ন যুগের তুলনায় ২ ডিগ্রির পরিবর্তে ১.৫ ডিগ্রিতে সীমিত রাখতে হবে। নাহলে ঘনিয়ে আসবে আরও ঘোরতর বিপদ। বর্তমানে বাস্তবের মাটিতে হচ্ছে ঠিক তাই। জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত রাষ্ট্রপুঞ্জের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের বৈশ্বিক নিঃসরণ লক্ষ্যমাত্রার উপর একটি নতুন প্রতিবেদন অনুসারে, বর্তমানে যে হারে তাপমাত্রা বাড়ছে তাতে শতাব্দীর শেষের দিকে প্রাক-শিল্প যুগের তুলনায় ২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উষ্ণতা বাড়বে।

ঘনাচ্ছে বিপদ

ঘনাচ্ছে বিপদ

আর এখানেই ঘনাচ্ছে নতুন বিপদ। সহজ কথায় প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুসারে বিশ্ব উষ্ণায়ন রুখতে যে পদক্ষেপ নিয়েছিল সমস্ত দেশ তা বর্তমানে মানছ উন্নয়ন দেশগুলি। শিল্প বিস্তারের সাথে সাথেই বাতাস ভরছে কার্বলন-ডাই-অক্সইডে।মিশছে আরও একাধিক দূষিত গ্যাস। এদিকে বর্তমানে প্রতি বছরে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠে এমন দিনের সংখ্যা ১৯৮০'র দশকের তুলনায় এখন দ্বিগুণ বেড়েছে বলে জানা যাচ্ছে। যার ফলে মানুষের স্বাস্থ্য এবং জীবনযাত্রার ওপর গুরুতর প্রভাব পড়ছে।

কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

অন্যদিকে এই প্রসঙ্গে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল চেইঞ্জ ইন্সটিটিউটের সহযোগী পরিচালক ডক্টর ফ্রিডরিক অটো আরও ঘোরতর বিপদের কথা শোনান। তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণ হিসাবে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহারকেই ১০০% দায়ী করছেন তিনি। এদিকে আন্তর্জাতিক চুক্তির লক্ষ্য অনুসারে তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় ১.৫ ডিগ্রির মধ্যেই সীমিত রাখা হলেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিনই সবার আগে তা মানছে না বলে অভিযোগ।

কাঠগড়ায় আমেরিকা-চিন

কাঠগড়ায় আমেরিকা-চিন

বর্তমানে আমেরিকা আর চিনই বিশ্বের বৃহত্তম নিঃসরণকারী দেশ। তাদের জন্যই বৈশ্বিকভাবে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ আগের থেকে বহুগুণ বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু সামগ্রিক সমস্যা জানার পরেও আমেরিকা-চিনের উদাসীনতা অবাক করছে সকলকেই। এদিকে ২০২০ সালের ব্লুমবার্গ-এর রিপোর্ট অনুযায়ী এই পৃথিবী ইতিমধ্যে শিল্পবিপ্লব পূর্ববর্তী যুগ থেকে প্রায় ১.২ ডিগ্রি উত্তপ্ত অবস্থায় রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ঘন ঘন বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মাধ্যমেই যার প্রতিফলন আমরা প্রতিনিয়ত দেখতে পাচ্ছি। ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ অর্ধেকে নামিয়ে আনা এবং ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন মুক্ত পৃথিবী গড়ে তুলতে না পারলে অবস্থা যে রীতিমতো হাতের বাইরে যা যাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

খবরের ডেইলি ডোজ, কলকাতা, বাংলা, দেশ-বিদেশ, বিনোদন থেকে শুরু করে খেলা, ব্যবসা, জ্যোতিষ - সব আপডেট দেখুন বাংলায়। ডাউনলোড Bengali Oneindia

English summary
end of the century, even greater dangers await, with China and the United States responsible of global warming
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X