যুক্তরাজ্যে করোনার নতুন রেকর্ড, ওমিক্রন নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে লন্ডনে
২০ জনের মধ্যে ১ জন আক্রান্ত
ওমিক্রন
নিয়ে
বেশ
ভয়াবহতা
বাড়ছে।
লন্ডনে
লাফিয়ে
লাফিয়ে
বাড়ছে
আক্রান্তের
সংখ্যা।
গত
৭
দিনে
করোনার
নতুন
প্রজাতি
ওমিক্রনের
সংখ্যা
অনেকটাই
বেড়েছে।
চলতি
বছরের
১৬
ডিসেম্বর
কোভিড-১৯
এ
২০
জনের
মধ্যে
১
জন
লন্ডনে
আক্রান্ত
হয়েছেন।
রবিবার
১০
জনের
মধ্যে
১
জন
আক্রান্ত
হয়েছেন।
শুক্রবার
অফিস
ফর
ন্যাশনাল
স্ট্যাটিস্টিক্স
(ONS)
এর
মডেলগুলি
তা
জানিয়েছেন।
অসুস্থ শ্রমিকরা স্ব-বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে অনেক শিল্প এবং পরিবহন নেটওয়ার্ক কর্মীদের অভাবের সাথে লড়াই করছে, যখন ব্রিটেনের হাসপাতালগুলি রোগীর সুরক্ষার উপর প্রভাবের ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করেছে। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, যিনি ২০২১ সালের ক্রিসমাসকে আগের বছরের তুলনায় "উল্লেখযোগ্যভাবে ভাল" বলে জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার দিনটির আগে নতুন বিধিনিষেধ নাকচ করে দিয়ে বলেছেন। ওমিক্রনের তীব্রতা সম্পর্কে অনিশ্চয়তা ছিল এবং হাসপাতালে ভর্তির হার অনেক বেশি।
সরকারি তথ্য ১২২,১৮৬ টি নতুন করে করোনা আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ল। যা বৃহস্পতিবার ১১৯,৭৮৯ থেকে বেড়েছে এবং তৃতীয় দিনে ১০০,০০০-এর বেশি কেস চিহ্নিত করেছে। যদিও ওমিক্রনের উপর সাম্প্রতিক গবেষণা পরামর্শ দিয়ে বলেন, করোনার পূর্ববর্তী রূপগুলির তুলনায় এটিতে হাসপাতালে ভর্তির হার কম, স্বাস্থ্য আধিকারিকরা দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে একটি সতর্ক নোট বজায় রেখেছেন বলে জানা গিয়েছে। পরবর্তী দিনের প্রাথমিক মডেলিং পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, রবিবারে ২ মিলিয়নেরও বেশি লোক বা ২৫ টির মধ্যে প্রায় ১ জন আক্রান্ত হয়েছে।
উল্লেখ্য, করোনা নিয়ে উত্তাল বিশ্ব। তারপরে হানা আবার করোনার নতুন প্রজাতি ওমিক্রনের। যা জেরে মানুষের মধ্যে নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি হচ্ছে। ক্রমশই বাড়ছে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা। ওমিক্রন কমবয়সীদেরও ছাড়ছে না। আমাদের রাজ্যেও এক ৭ বছরের শিশু আক্রান্ত হয়ে এসেছিল বাইরের রাজ্য থেকে। তবে সে সুস্থ হয়ে গিয়েছে। ফলে শিশু-কিশোরদেরও সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
শিশুদের
মধ্যে
কিন্তু
প্রথম
থেকেই
ইমিউনিটি
এতই
বেশি
যে
চিন্তার
কোনও
কারণ
ছিল
না
বলে
মনে
করতেন
অনেক
চিকিৎসকরা।
করোনার
দ্বিতীয়
ঢেউ
এর
পর
থেকেই
চিকিৎসকরা
জানান,
তৃতীয়
ঢেউ
এলে
শিশুরা
বেশি
আক্রান্ত
হওয়ার
সম্ভাবনা
বেশি।
গবেষকরা
বলছেন
শিশুদের
ভ্যাকসিন
নেওয়া
অত্যন্ত
জরুরি।