শিশুদের করোনার ভ্যাকসিনেও এবার আশার আলো, আমেরিকায় দেওয়া হল বিশেষ অনুমতি
আমেরিকায় এবার শিশুদেরও করোনার ভ্যাকসিন (coronavaccine) দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হল। এক্ষেত্রে ফাইজারের (pfizer) ভ্যাকসিনকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন শিশুদের (child) স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া যাবে, তারা স্কুলে য
আমেরিকায় এবার শিশুদেরও করোনার ভ্যাকসিন (coronavaccine) দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হল। এক্ষেত্রে ফাইজারের (pfizer) ভ্যাকসিনকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন শিশুদের (child) স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া যাবে, তারা স্কুলে যেতে পারবে, অন্যদিকে জনজীবনও স্বাভাবিক হতে পারবে বলেই মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্বের সব ভ্যাকসিনই প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য
বিশ্বব্যাপী করোনাকে প্রতিরোধ করতে যেসব ভ্যাকসিন রয়েছে, তা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য। তবে অনেকগুলি দেশেই ফাইজারের ভ্যাকসিনকে কিশোরদের জন্যও অর্থাৎ ১৬ বছর পর্যন্ত বয়সীদের ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে কানাডা প্রথম দেশ যারা এই ভ্যাকসিনকে ১২ বছর বয়সীদের কথা বলেছে।
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিরল মুহূর্ত
বিষয়টিকে
করোনার
বিরুদ্ধে
লড়াইয়ে
বিরল
মুহূর্ত
বলে
বর্ণনা
করা
হয়েছে
ফাইজারের
তরফ
থেকে।
ফাইজারের
সিনিয়র
ভাইস
প্রেসিডেন্ট
বিল
গ্রুবার
সংবাদ
মাধ্যমের
কাছে
এই
মন্তব্য
করেছেন।
তিনি
একজন
শিশু
চিকিৎসকও
বটে।
এফডিএ-র
তরফে
বলা
হয়েছে,
কমবয়সীদের
জন্য
ভ্যাকসিনের
পরীক্ষা
খুবই
কঠিন
ধাপে
করতে
হয়।
ফাইজার
এবং
তাদের
জার্মানির
সহযোগী
সংস্থা
বায়ো
এনটেক
সাম্প্রতিক
সময়ে
এই
একই
অমুমতির
জন্য
ইউরোপীয়
ইউনিয়ন
এবং
অন্য
দেশগুলির
কাছে
আবেদন
করেছে।
আমেরিকায় ১২-১৫ বছর বয়সীদের মধ্যে পরীক্ষা
আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফাইজার ভ্যাকসিনকে নিরাপদ বলে ঘোষণা করেছে। পাশাপাশি বলা হয়েছে কিশোরদের মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়াতে সাহায্য করেছে এই ভ্যাকসিন। আমেরিকায় ১২-১৫ বছর বয়সী প্রায় ২ হাজার ওপরে এই ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালানো হয়েছিল।
কিশোরদের ওপরে পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, কিশোরদের ক্ষেত্রেও তাই দেখা গিয়েছে। সামান্য জ্বর, কিংবা গা ব্যাথার মতো উপসর্গ। এগুলি বিশেষ করে দেখা গিয়েছে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার পরে।
তালিকায় আছে মোডার্নাও
এফডিএ-র তরফ থেকে ১২ বছরের ওপরে বয়সীদের ক্ষেত্রে ভ্যাকসিন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় খুশি সেদেশের নাগরিকরা। তবে শুধুমাত্র ফাইডার নয়, মোডার্নার তরফেও ১২ -১৭ বছর বয়সীদের ওপরে ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালিয়ে ভফাল ফল পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। অন্যদিকে অপর আমেরিকার সংস্থা নোভাভ্যাক্সও ১২-১৭ বছর বয়সীদের ওপরে পরীক্ষার কাজ শুরু করেছে। ফাইজার এবং মোডার্না ছয় মাস বয়সী থেকে ১১ বছর বয়সীদের ওপরও পরীক্ষার কাজ শুরু করেছে। তবে এদের ক্ষেত্রে অন্যরকমের ডোজ লাগছে।
টিকাকরণের নাম নথিভুক্তেতে গ্রামীণ ভারতের জন্য বিকল্প পথের আর্জি, মোদীকে ফের চিঠি অধীরের