ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগে ফের পাকিস্তান-চিনকে কাঠগড়ায় তুলল আমেরিকা
ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগে ফের পাকিস্তান-চিনকে কাঠগড়ায় তুলল আমেরিকা
চিনের
জিনজিয়াং
প্রদেশের
মুসলিম
হোক
বা
পাকিস্তানের
সিন্ধুপ্রদেশের
হিন্দু,
দু-দেশেই
দীর্ঘদিন
থেকে
সামাজিক
বঞ্চনা
ও
নিপীড়নের
শিকার
সংখ্যালঘুরা।
এবার
তা
নিয়েই
ফের
আওয়াজ
তুলল
আমেরিকা।
পাশাপাশি
চিন-পাকিস্তানের
নাগরিকদের
ধর্মীয়
স্বাধীনতা
নিয়ে
রীতিমতো
উদ্বেগ
প্রকাশ
করতে
দেখা
যায়
মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র।
পাশাপাশি
এখনই
ব্যবস্থা
না
নিলে
আগামীতে
এই
দুই-দেশের
আচরণ
গোটা
মানবসমাজের
জন্যই
বড়সড়
বিপদ
ডেকে
আনতে
পারে
বলেও
আশঙ্কা
প্রকাশ
করেছে
আমেরিকা।
শুধু চিন বা পাকিস্তান নয়, নাগরিকদের ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের ব্যাপারে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে ইরিত্রিয়া, ইরান, নাইজেরিয়া, মায়ানমার, উত্তর কোরিয়া, সৌদি আরব, তাজিকিস্তান এবং তুর্কমেনিস্তানের মতো দেশগুলির বিরুদ্ধে। সোমবার এই সকল দেশকেই আন্তর্জাতিক দরবারের কাছে বিশেষ ভাবে চিহ্নিত করেন মার্কিন বিদেশ সচিব মাইক পম্পেও। এই সমস্ত দেশই ১৯৯৯ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা আইন মানছে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অন্যদিকে কোমোরোস, কিউবা, নিকারাগুয়া এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধেও নাগরিকদের ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ সামনে এসেছে বলেও জানান পম্পেও। যদিও পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণাদির জন্য তাদের উপরও বিশেষ নজরদারি চালানো হচ্ছে বলে খবর। অন্যদিকে বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদের বাড়বাড়ন্ত নিয়েও এদিন আশঙ্কার সুর শোনা যায় মার্কিন বিদেশ সচিবের গলায়। আল-শাবাব, আল-কায়েদা, বোকো হারাম, হায়াত তাহরীর আল-শাম, ইসলামিক স্টেটের মতো জঙ্গি সংগঠন গুলিও আফ্রিকা, এশিয়ার মতো একাধিক মহাদেশে মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ করছে বলেও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন পম্পেও।
পুলিশ তৃণমূলের সঙ্গী! বিজেপি কর্মীর মৃত্যু তদন্তের আগেই 'সিদ্ধান্ত' নিয়ে প্রশ্ন শমীকের