উবারের সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন ট্রাভিস কালানিক
অবশেষে উবারের সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়াতেই হল ট্রাভিস কালানিককে।
একাধিক অভিযোগে অবশেষে উবারের সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়াতেই হল ট্রাভিস কালানিককে। তাঁকে সরানোর জন্য বিনিয়োগকারী ও শেয়ার হোল্ডারদের তরফে দারুণ চাপ আসছিল। তাঁকে ইস্তফা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছিল। ফলে সরে দাঁড়ানো ছাড়া উপায় ছিল না কালানিকের।
উবারের বড় পাঁচ বিনিয়োগকারী দাবি করেন কালানিককে সরে যেতে হবে। তার মধ্যে অন্যতম সংস্থা হল বেঞ্চমার্ক। যারা আবার উবারের পার্টনারও বটে। ফলে এতজন একসঙ্গে চাপ দেওয়ায় অবশেষে সরতে হল উবারের সিইওকে।
নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত কালানিককে লেখা বিনিয়োগকারীদের পত্র অনুযায়ী বলা হয়েছে, কালানিকের উচিত এখুনি সংস্থা থেকে সরে দাঁড়ানো। সামনে এগোতে গেলে নেতৃত্বে বদল প্রয়োজন। এরপর সকলের সঙ্গে কথা বলার পরই কালানিক পদত্যাগ করেছেন বলে খবর।
কিছুদিন আগে যৌন হেনস্থার ঘটনার অভিযোগ ওঠে উবারে। সেই ঘটনায় কালানিক জড়িয়ে পড়েন। তাছাড়া উবারে কালানিকে অধীনে কর্মসংষ্কৃতি ধুলোয় মিশেছে বলে বহুদিন ধরেই অভিযোগ উঠছিল। সেজন্য ২০জন কর্মীকেও খু সম্প্রতি উবার ছাঁটাই করে। এইসবকিছু নিয়ে তদন্তও চলে। তবে উবারে বিনিয়োগকারীরা কোনওভাবে আর ঝুঁকি নিয়ে কালানিককে রাখতে চাইছিলেন না। ফলে তাদের চাপেই কালানিককে পদত্যাগ করতে হল।