গেমের চরিত্র মারিও থেকে ভগবান যিশু সবার অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক, টুইটারের ভেরিফিকেশন নিয়ে উঠছে প্রশ্ন
Array
যেদিন থেকে ইলন মাস্ক টুইটারের দায়িত্ব নিয়েছেন সেদিন থেকে কিছু না কিছু বিতর্ক লেগেই রয়েছে। মাস্ক একবার বলেন যে টুইটার তিনি কিনে নিয়েছেন পর মুহূর্তেই আবার চুক্তি খণ্ডন করতে যান। সেটা হয় না ত আরও কিছু করতে যান। বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি যিনি ব্যবসা বোঝেন ব্যাপকভাবে তিনিও যে এমন একের পর এক হঠকারি কাজ করতে পারেন তার প্রমান মিলছে তিনি টুইটার কেনার পর থেকে।
আট ডলার কাণ্ড
তাঁর
ওই
ব্লু
টিক
অ্যাকাউন্টে
আট
ডলার
করে
নেওয়ার
সিদ্ধান্তও
এবার
প্রশ্নের
মুখে
পড়েছে।
কারণ
অনেক
ফেল
অ্যাকাউন্ট
ব্লু
টিক
পেয়ে
বসে
আছে
ফলোয়ারের
জোড়ে।
কীভাবে
কর্তৃপক্ষ
একটি
অ্যাকাউন্টকে
ভেরিফায়েড
করা
হয়েছে
তা
নিয়ে
উঠেছে
প্রশ্ন।
সুপার মারিও , ট্রাম্পের নামে ফেল অ্যাকাউন্ট
কারণ সম্প্রতি দেখা গিয়েছে ভিডিও গেম চরিত্র সুপার মারিও তাঁর নাকি একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট আছে তা আবার ব্লু টিক পেয়ে বসে আছে। অনেক ফলোয়ার। টুইটে অনেক লাইক। অনেকে পছন্দ করছেন পোস্ট। দিয়ে দাও একে ব্লু টিক। একবার দেখা হচ্ছে না এটা ঠিকঠাক লোকের অ্যাকাউন্ট কি না। এমন ভুলভাল বহু অ্যাকাউন্ট আছে তা ব্লু টিক পেয়ে বসে রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে যে ব্লু টিক যাকে দেওয়া হচ্ছে সেই অ্যাকাউন্টের বিশ্বাস যোগ্যতা কতটা তা কেন কর্তৃপক্ষ দেখেনি।
একই ভাবে অ্যাকাউন্টেরও দেখা মিলেছে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভুয়ো অ্যাকাউন্টের। ব্লু টিক রয়েছে সেই অ্যাকাউন্টেও। একদিক দিয়ে এই ঘটনা যেমন মজা নিচ্ছেন অনেকে।
ট্রোলের শিকার মাস্ক
অনেকে মাস্ককে ব্যাপক ভাবে ট্রোল করছেন আবার অনেকে এমন আছেন এই বিষয় নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। তাঁদের সোজা বক্তব্য। তবে টুইটারে অ্যাকাউন্ট খোলা কতটা নিরাপদ তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। বলা যেতে পারে তা অনেকের কাছে এই ব্লু টিক কাণ্ড এখন উদবেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
যিশুর নামেও
শুধু এই দুটি কাণ্ড নয় ভগবান যিশুর নামেও একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে এবং সেটিও পেয়ে বসে রয়েছে ব্লু টিক। কীভাবে তা হচ্ছে তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে একের পর এক টুইট হয়েছে। তা মানুষ পছন্দ করেছেন। এবার সেই অ্যাকাউন্ট তা বলে ব্লু টিক পেয়ে যাওয়ার কী যোগ্য?
ভুলভাল কিছু লিখে দিয়ে তা নিয়ে যদি কিছু জনপ্রিয়তা আসে তাহলেই কী সে ব্লু টিক পেয়ে যাবে? তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।